পাতা:আয়ুর্ব্বেদ-সংগ্রহ (অষ্টম সংস্করণ) - দেবেন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত.pdf/১৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$8 আয়ুর্বেদ-সংগ্রহঃ । যথাকালমতে নিদ্রাং রাত্রৌ সেবেত সাত্ম্যািতঃ। অসাত্ম্যাজ্জাগরাদন্দ্বং প্রাতঃ সুপ্যাদাভুক্তবান। অতএব রাত্তিকালে যথাসময়ে অভ্যাসনুসারে নিদ্রা যাইবে । যদ্যপি রাত্রি জাগরণ অভ্যাস না থাকে, অথচ কার্য্যানুরোধে রাত্রি কাল রাত্রিজাগরণ করা হয়, পরদিন প্রীত:- কালে "অন্নাহর না করিয়া তাহার অৰ্দ্ধেক কাল নিদ্রা যাইবে । ইত্যায়ুৰ্বেদ-সংগ্রহে দিনচর্য্যা । EmEs অথ ঋতুচর্য্যা রোগানুৎপাদনীয়াধ্যায়শ্চ । st-r-se)0s--e- মাসৈন্ধিৰ্বসংখ্যৈমঘাঙ্গ্যৈ: ক্রমাৎ ষড়ঋতবঃ স্মৃতাঃ। শিশিরোহণ বসন্তশ্চ গ্রীষ্মবর্ষাশরদ্ধিমাঃ ॥ শিশিরাদ্যৈন্ত্রিভিস্তৈন্তু বিদ্যাদয়নমুত্তরম। আদানঞ্চ তদাদত্তে নৃণাং প্রতিদিনং বলম্। মাঘাদি দুই দুই মাসে এক একটি ঋতু } গণনা করিয়া যথাক্রমে শিশির বসন্তাদি ছয়টি ঋতু হইয়া থাকে। যথা-মাঘ ফাস্তুন শিশির, চৈত্র বৈশাখ বসন্ত, জ্যৈষ্ঠ আষাঢ় গ্রীষ্ম, শ্রাবণ ভাদ্র বর্ষা, আশ্বিন কার্ত্তিক শরৎ এবং অগ্রহায়ণ পৌষ হেমন্ত । ইহার মধ্যে শিশিরদি ঋতুত্রেয়কে উত্তরায়ণ (সুর্য্যের উত্তরমার্গে গমন ) বলে, ইহাকে আদানকালও বলা গিয়া থাকে, যেহেতু এই কালে সূর্য্যদেব প্রতিদিন মনুষ্যদিগের বল আদান অর্থাৎ গ্রহণ করেন। তস্মিন হত্যর্থতীষ্মোষ্ণ-রূক্ষা মাৰ্গশ্বভাবতঃ। আদিত্যপাবনাঃ সৌম্যান ক্ষপিয়ন্তি গুণান ভুবঃ। তিক্ত: কষায়ঃ কটুকে বলিনোহন্ত্র রাসাঃ ক্রমাৎ ৷ ” তস্মাদাদানমাগ্নেয়মৃতবে দক্ষিণায়নম ৷ বর্যাদয়ে বিসৰ্গশ্চ যদ্বলং বিসূজ্যত্যয়ম্৷ সৌম্যত্বাব্দীত্র সোমো হি বলবান হীয়তে রবিঃ। মেঘবৃষ্ট্যিনিলৈঃ শীতৈঃ শান্ততাপে মহীতলে। थिएथ5शमलती-मभूल सर्विना अना: ॥ এই আদানকালে মাৰ্গস্বভাব্যবশতঃ সূর্য্যদেব এবং বায়ু অত্যন্ত তীক্ষ উষ্ণ ও রুক্ষ হইয়া পৃথিবীর সৌম্যগুণ সকল নাশ করেন। । সুতরাং এই কালে যথাক্রমে তিক্ত কষায় ও কটুরস বলবান হয়। অর্থাৎ শিশিরে তিক্ত, বসন্তে কষায় ও গ্রীষ্মে কাঁটুরস, প্রবল হইয়া, থাকে। আদান কাল অগ্নিগুণ প্রধান। বর্ষাদি ঋতুত্রয়কে দক্ষিণায়ন কহে। ইহা বিসর্গকাল বলিয়াও অভিহিত হইয়া থাকে। যে হেতু চন্দ্রের বলবত্তা নিবন্ধন এই বিসর্গকাল প্রাণিদিগকে নিত্য বল প্রদান করে। এই কালে সোমগুণের আধিক্য হেতু সোম (চন্দ্র ) বলবান এবং সুর্য্য হীনবল হন। শীতল বায়ু মেঘ ও বৃষ্টি দ্বারা পৃথিবী বিগতসন্তাপ হওয়াতে অম্ন লবণ ও মধুর রস যথাক্রমে বলিদান ও স্নিগ্ধ হয় অর্থাৎ বর্ষাকালে অম, শরৎকালে লবণ ও হেমন্তকালে মধুর রস প্রবল হইয়া থাকে। শীতেহগ্র্যং বৃষ্টিঘর্ম্মেফল্পং বলং মধ্যস্তু শেষয়োঃ । শীত ঋতুতে মনুষ্যগণের বল অধিক হয়, বর্ষা ও গ্রীষ্ম ঋতুতে অল্প এবং অবশিষ্ট श्ङ्छ भ४| अर्थीं९ मांडाघ्र ७ नाङक्षिक क्षेक्षा ५ोंक । জাগরণ করিতে হয়, তাহা হইলে যে পরিমিত pe i