পাতা:আয়ুর্ব্বেদ-সংগ্রহ (অষ্টম সংস্করণ) - দেবেন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত.pdf/৩৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আয়ুর্বেদ-সংগ্রহঃ । সকল ঋতুতেই অৰ্দ্ধবশিষ্ট বা ত্রিপাদাবশিষ্ট করিয়া জল প্রদান করিবে) । অতিশয় তৃষ্ণায় জল না খাইলে মৃত্যু পর্য্যন্ত ঘটিয়া থাকে। অতএব রোগিকে প্রাণধারণোপযোগী অল্প জল পান করিতে দিবে। তুষ্যতে সলিলং চোষ্ণং দদ্যাদা বাতকফম্বরে। মন্তোখে পৈত্তিকে বাপি শীতলং তিক্তকৈঃ শৃতম। বাতশ্লেষ্মজ্বরে তৃষ্ণানিবারণার্থ রোগিকে উষ্ণ জল পান করিতে দিবে। মদ্যপানজনিত বা ‘পৈত্তিক জ্বরে, নিম্নলিখিত ষড়ঙ্গ অথবা মুস্তক প্রভৃতি তিক্তািদ্রব্যের সহিত জল সিদ্ধ কারিয়া, ঐ জল শীতল হইলে পানার্থ প্রয়োগ করবে। ( ইহাতে অগ্নির দীপ্তি ও পারিপাকশক্তি বৰ্দ্ধিত হয়) । অথ ষড়ঙ্গপানীয়মৃ । মুন্তপৰ্পটকোশীর-চন্দনোদীচা নাগরৈঃ। শূতশীতং জলং দদ্যাৎ পিপাসা জ্বরশাস্তয়ে । মুতা, ক্ষেৎপাপড়া বেণার মূল, রক্তচন্দন, বালা ও শুঠ মিলিত ২ তোলা কুটিয়া */৪ সের জলে সিদ্ধ করিয়া /২ সেরা থাকিতে নামাইবে এবং বস্ত্রে ছাকিয়া লইয়া রোগিকে পান করিতে দিবে। ইহাতে পিপাসাজির প্রশমিত হইবে। জ্বরিতং বড়হেইতীতে লখমপ্রতিভোজিতম। পাচনং শমনীয়ং বা কন্যায়ং পায়য়েৎ তু তম৷ সপ্তাহাৎ পরতোহস্তন্ধে সামে "স্থ্যাৎ পাঠানং জ্বরে । নিরামে শমনং স্তন্ধে সামে নৌষধমাচরেৎ। ছয় দিনের পর অর্থাৎ জ্বরের সপ্তম দিবসে রোগিকে লঘুপথ্য দিয়া, তৎপর দিন পাচন বা গমন কষায় পান করাইবে। অর্থাৎ সাত দিনের পর যদি রসের পরিপাক না হয়, অথচ মল-মুত্রাদির প্রবৃত্তি হয়, তাহা হইলো। পাচন কষায়, আর যদি মল-মুত্রাদির নিঃসরণ এবং রসেরও পরিপাক হয়, তাহা হইলে শমন কষায় ব্যবন্থেয়। কিন্তু যদি রসের পরিপাক ও মলমুত্রাদির নিঃসরণ, উভয়ই wing नां श्व, उांश श्एल उबशत्र 6कॉम डेसक्ष @rमांश না করিয়া যাহাতে দোষের পাক ও মলমূত্রের প্রবৃত্তি হয়, এরূপ কষায় ব্যবস্থা করিবে । ( রোগ যদি অতি ভয়ঙ্কর বা আশু মারাত্মক হয়, তাহা হইলে অচির-জরিতকেও লঘুবীর্য্য ঔষধ দিবার বিধান আছে, তথায় সপ্তাহ কাল অপেক্ষা করতে হইবে না । ১৬ গুণ জল দ্বারা কথ্য সিদ্ধ কারিয়া (অনুক্ত স্থলে । কথ্য দ্রব্য দুই তোলা লইবো) চতুর্থাংশ থাকিতে নামাইবে, তাহাকে কষায়, কাথি বা পাচন বলা যায় ) । অথমপচ্যমানপকজর-লক্ষণানি । DD0SDBB DBDBKJSYLLLDDSS DYDDBBBDJBDBuDLS YKuLS ক্ষুন্নশো বহুমূত্রত্বং স্তব্ধতা বলবান জ্বরঃ । अभिस्य ब्रठ विश्रांनि न छि)ाखम 6डसक । ভেষজং হামদোষন্ত ভুয়ো জ্বলয়তি জ্বরম। চিকিৎসার জন্য জ্বরের অপক, পচ্যমান এবং পাক লক্ষণ বিবেচনা করিবে । লালাম্রাব, বমনোদ্বেগ, হৃদয়ের অশুদ্ধি অর্থাৎ বক্ষঃস্থলে শ্লেষ্মাধিক্য, অরুচি, তন্ত্রা, আলস্য, অপরিাপাক, মুখের বিরসত, গাত্রগুরুত, ক্ষুধানাশ, মুত্রবাহুল্য, শরীরের স্তব্ধতা ও অতিশয় জ্বরবেগ এই সকল লক্ষণ জ্বরের অপকাবস্থায় দৃষ্ট হয় । অপকজরে ঔষধ সেবন করা বিধেয় নহে ; ঔষধ সেবন করিলে জ্বরের বেগ আরও द6िऊ श्ङ् । জ্বর বেগোহধিকতৃষ্ণ প্রলাপ: শ্বসনং ভ্রম । মলপ্রবৃত্তিরুৎক্লেশ: পচ্যমানন্ত লক্ষণম। : অত্যন্ত জরবেগ, তৃষ্ণা, প্রলাপ, শ্বাস, ভ্রম, भवनिशि ७ गन८ (शे शठ किलर्भं उद्भ *5भान उदश्ट्रां 6थ यांत्र । ক্ষুৎ ক্ষমতা লঘুত্বং চাগাত্রাণাং জ্বল্পমাৰ্দবন। দোষপ্রবৃত্তিরষ্টাহে নিরামম্বরলক্ষণম। " ক্ষুধা, শরীরের কুশতা, গাত্রের লঘুতা, জ্বরের মৃত্যুত, বায়ু পিত্ত কক্ষ ও মলের নিঃসরণ, এবং অষ্টাহকাল এইগুলি জারের পক লক্ষণ ।