পাতা:আয়ুর্ব্বেদ-সংগ্রহ (অষ্টম সংস্করণ) - দেবেন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত.pdf/৬৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৈত্তিক তৃষ্ণারোগে গাম্ভারী, শর্করা, রক্তচন্দন, বেণার মূল, পদ্মকাষ্ঠ, দ্রাক্ষা ও যষ্টিমধু’ এই সকল ঔষধের শীত-কষায় পান করিবে। কাহারও মতে ঐসকল দ্রব্য বাটিয়া জলের সহিত পেয় । স্বাদু তিক্তং দ্রবং শীতং পিত্ততুষ্ণাপহং পরম। পিত্তজ তৃষ্ণায় মধুর ও তিক্ত এবং তরল ও শীতল দ্রব্য হিতকর । মুস্তুপৰ্পটকোদীচী চছাত্রাখোশীরচন্দনৈঃ। শৃতশীতং জলং দদ্যাৎ তুড়ঘাঁহজরশান্তয়ে। (ষড়ঙ্গপানীয়ম) । মুতা, ক্ষেত পাপড়া, বালা, ধনে, বেণার মূল ও রক্তচন্দন মিলিত ২ তোলা, জল /৪ সের, শেষ /২ সের। ইহা শীতল করিয়া श्रीन कब्रिएल ड्स, लोंश् ७ डबद्ध निवांब्रिड হয় । ( ইহাকে ষড়ঙ্গপানীয় বলে ) । লাজোদিকং মধুষুতং শীতং গুড়বিমর্দ্যিতম। কাশ্বর্য্যশর্করাযুক্তং পিবেৎ তৃষ্ণার্দিতে নরঃ ॥ অৰ্দ্ধ পোয় খৈ /১ সেরা উষ্ণজলে রাত্রিতে ভিজাইয়া রাখিয়া প্রাতঃকালে ছাকিয়া লইয়া তাহার সহিত গাম্ভাৱীফলচুর্ণ ৪ মাষা, মধু ৪ মাষা, গুড় ৪ মাষা ও চিনি ৪ মাষ মিশ্রিত করিয়া পান করিলে পিপাসা নিবারিত হয় । ክኸ তত্ত্বদন্দ্রাক্ষচন্দন-খার্জরোশীরমধুযুক্তং তোয়ম৷ দ্রাক্ষা, চন্দন, খৰ্জ্জুর ও বেণার মূল এই সকল দ্রব্যের শীত-কষায় প্রস্তুত করিয়া তাহাতে মধু প্রক্ষেপ দিয়া পান করিলে পিত্তজ তৃষ্ণা প্রশমিত হয়। সশারিবাদেী তৃণপঞ্চমূলে তথোৎপলাদেী মধুরে গণে বা । কুর্য্যাৎ কন্যায়াংশৰ্চ তথৈব যুক্তান মধুকপুষ্পাদিষু চাপরেষু। সুশ্রতোক্ত শারিবাদিগণ, তৃণপঞ্চমূল, উৎপলাদিগণ বা মধুরীগণ এই চতুর্ব্বিধ গণের অথবা মধুকপুষ্পাদির (মউলফুল, শোভাঞ্জনিফুল, কোবিদারফুল ও প্রিয়জুল) শীতকষায় প্রস্তুত করিয়া পিত্তজ তৃষ্ণায় পান করিতে দিবে। তৃষ্ণারোগাধিকারঃ । .,फुरुं नित्रांब्रिड् श्ङ् । V8S অথ কফজ-তৃষ্ণালক্ষণম্। बां•ांदप्ब्रांक्षां९ क्ष्मश्शूप्ऊश्cो তৃষ্ণা বলসেন ভবেৎ তথা তু। নিদ্রাগুরুত্বং মধুরান্তত চ তৃষ্ণাদিতঃ শুষ্যতি চাতিমাত্রম। ( কফ, শীতল ও দ্রবপদার্থ, ইহা হইতে পিপাসার উৎপত্তি অসম্ভব, অতএব যেরূপ কারণে কফ হইতে পিপাসা জন্মে, তাহা লিখিত হইতেছে । ) কফ কর্তৃক জঠরাগ্নি উপবিভাগে আচ্ছাদিত হইলে, জঠরোত্মা অধোগতি হইয়া জলবহ স্রোতকে শুষ্ক করে, তাহাতেই পিপাসার উৎপত্তি হয়। কফজ তৃষ্ণায় নিদ্রাধিক্য, মুখে মিষ্টাস্বাদ ও দেহের অতিশয় শুষ্কতা উপস্থিত হইয়া থাকে । অথ কফজ-তৃষ্ণ-চিকিৎসা । mummmmmm X anumimus বিবাঢ়কীধান্তকিপাঞ্চকোলদর্ভেযু সিদ্ধং কফজাং নিহন্তি । fহঁতং ভবেচছৰ্দনমেব চাত্রে তপ্তেন নিম্বপ্রসবোদকেন । বিম্বমূলের ছাল, অড়হরপত্র, ধাইফুল, পঞ্চকোল (পিপুল, পিপুলমূল, চৈ, চিতা ও শুঠ ) কুশমূল (কাহারও মতে উলু), এই সকল দ্রব্য ষড়ঙ্গ-পানীয় বিধানানুসারে জলে সিদ্ধ করিয়া সেই জল পান করিলে কফজ নিমছালের বা নিম পাতার কিংবা নিম ফুলের উষ্ণ কথা পান। করাইয়া বমন করাইলে কফজ তৃষ্ণায় উপকার হয়। (সর্ব্ব প্রকার তৃষ্ণাতেই পিত্তসম্বন্ধ আছে বলিয়া পঞ্চকোল দেওয়া অনুচিত বিবেচনায় কেহ কেহ পঞ্চকোল স্থানে পঞ্চমূল (श्झ) श्रीछं कब्रिश श्रांकन) । আমলং কমলং কুষ্ঠং লাজাশ্চ বঁটরোহক। এতচ্ছন্তি মধুনা গুটিকাং ধারায়েমুখে। তৃষ্ণাং প্রবৃন্ধাং হন্তোষ মুখশোষঞ্চ দারুণাম। ክ” 8