পাতা:আয়ুর্ব্বেদ সংগ্রহ - নরেন্দ্রনাথ সেন.pdf/৩৫১

পরিভাষা-প্রকরণম্। t a HP N©ዩ Or æu হয়। পরে বায্যাক্যের জন্য পারদকে ভূৰ্জপত্রে বদ্ধ করিয়া সৈন্ধব লবণ মিশ্রিত জলে সিদ্ধ করিয়া লইবে । ইহাতে পারদের ষণ্ডভাব দুৱীভূত হইয়া বীর্য্যবত্তা জন্মে। ইহাকে পারদের বোধন কহে । নিয়ামনাম। সৰ্পক্ষীচিঞ্চিকাবন্ধাভূঙ্গাজকনকামুভিঃ।। ত্রিদিনং মন্দিতঃ সুতো নিয়মাৎ স্থিরতা, ব্রজেৎ । গন্ধনাকুলী (রানাভেদ ), তেঁতুল ছাল, তিৎকঁকরোল, ভীমরাজ, পদ্ম ও কনকম্বুতুরা, ইহাদের কাথে নিয়মপুর্ব্বক ৩ দিন মদন করিলে পারদ স্থিরতা প্রাপ্ত হয় । ইহাকেই নিয়মান কহে । দাপনম্। কাসাস পঞ্চালনণং রাজিক মরিচানি চ | ভূশ্মিগ্র বীজ মেক ত্র টঙ্গণেন সমন্বিতম। আলোডা কাঞ্জিকে দোলা’নাম্বে পাকান্দিনৈর্দিভি: | দীপািন” জায়তে সমাক সুতরাজস্য জায়ণ । BODEE YYEDSDD EBB atD ELDS হীরকস, পাঞ্চলবণ, রাইসর্ষপ, মরিচ, সজিনাবীজ ও টঙ্গণ ইহাদিগকে মন্দিত ও কঁজিতে আলোড়িত করিয়া নিয়মানুসারে তিনদিন পারদকে দোলযান্ত্রে পাক করিবে । অথবা চিতার কথা ও কঁজি একত্রিত করিয়া তৎসহ দোলাযান্ত্রে ৩ দিন পাক করিবে । ইহাকে দীপন কহা যায় । অনুবাসনম্। দীপিতৎ রসরাজন্তু জম্বীররস সংযুতম। पेिनक९ थांब्राह्मण घरीं शू९°ांtद्ध व निरनांढ्य ॥ পূর্ব্বোক্ত প্রকারে দীপিত পারদকে গোড়ালেবুর রসের সহিত সংযুক্ত করিয়া মৃত্তিক কিংবা প্রস্তর পাত্রে স্থাপন পূর্বক এ NOSd mulu e essa উদ্ধাদি।পাতনের দ্বারা পারদ ষণ্ডভাবাপন্ন | দিন রৌদ্রে রাখিলে, তাহাকেই পারদের অনুবাসন কহে । বিড়কথনম্। বিড়মত্র প্রবক্ষ্যামি সাধয়েদ ভিষজং বরঃ। শঙ্খচূর্ণং রবিক্ষীরৈশ্চাতপে ভাবয়েদিনম। তত্ত্বজ্জস্বীরজৈৰ্দাবৈদিনৈকং ধুমসারকম। সুবৰ্চলামজামুত্রৈঃ কাখ্যং যাম।চতুষ্টয়ম্ ॥ কণ্টকারী চ সংস্কাখ্যা দিনৈকং নরমূত্রকৈঃ। সর্জিক্ষরতিন্তিড়ীকং কাসীসঞ্চ শিলাজতু ॥ अौशांथलदेवडीबार १थक् बांशष्टूछेमम्। &ब°iालदौञ्ज९ प्लाशैनर भूलकाना९ प्लटेनिन् । সৈন্ধব" টঙ্গণং গুঞ্জা শিগ্রমূলদবৈৰ্দিনম্। এতৎ সর্ব্ব সীমাংশ স্তু মর্দা", জম্বীরাজৈর্দবৈঃ ॥ CLELKS DDDD BDDzSDDuDEESDDBDBDS অনেন মর্দয়েৎ সুতং গ্রাসতে তপ্তখল্লাকে । KBDD BB DBDLDDLS বিড় প্রস্তুত করিবার প্রণালী কথিত হই6डएछ। अंडश अकन अब्र ७ जूल গোড়ালেবুর রসে এক দিন রৌদ্রে ভাবনা দিবে। সৌবািৰ্চললবণ ছাগমূত্রে ৪ প্রহর ও কণ্টকারী নরমুনে একদিন সিদ্ধ করিয়া কথা প্রস্তুত কৰিবে। সচিক্ষার, তেঁতুলছাল, হীরাকস ও শিলাজতু ইহাদিগকে গোড়ালেবুর রসে ৪ প্রহরকাল পৃথক পৃথক ভাবনা দিবে। জয়পালবীজের শাস মুলার রসে এবং সেন্ধব লবণ, সোহাগার খে ও গুজা সজিনামূলের ছালের রসে এক দিন ভাবনা দিবে; পরে এই সমস্ত দ্রব্য সমাংশ লইয়া গোড়ালেবুর রসে মর্দন করিয়া গোলাকার করিবে। এই গোলক যত্নপূর্বক রক্ষণীয়। তপ্তধরে ইহার সহিত পারদ মর্দন করিলে সেই মন্দিত পারদ যথেষ্ট স্বর্ণ, লৌহ ও অভ্রাদি ধাতু সকলকে গ্রাস করিয়া জারিত করে । অথ হিঙ্গুলাদ্রিসাকর্ষণবিধিঃ । নিশ্বপত্ররসৈঃ প্রেষ্যং হিন্দুলং যামমাত্র কম। জম্বীরাণাং দ্রবৈর্ধাথ পাতাৎ পাতলবন্ত্রকে । তং সুতং যোজয়েৎ পশ্চাৎ সপ্তকথুকিবর্কিতম ৷