to V ܚܩܠܦ̈s ( নিম্বপত্রণী:সরধবা জাম্বী লয়সৈ: হিঙ্গুলং যামDLES BBOuB DDD SLDOBBDLL S BKS SDDt উত্তানং শ্যাবৎ দাম্বা লেপয়িত্ব চ তত্র শব্লাবে ত্রিংশদ্বারং জলং দেয়ং ই উষ্ণং হেয়াং । এবশ্যপ্রকারেণ সৃyন্ত: শরাবীপৃষ্ঠে লগ্নঃ দূষণগণবিনিমুক্তিশ্চ ভবেৎ, সি নির্ম্মল: স্ত: সর্ব্বকার্য্যোয়ু যোজ্য: { হিঙ্গুলকে নিম্বপত্ররসে অথবা লেবুর রসে এক প্রহল। কাল মর্দন করিয়া একটা ছাড়ির মধ্যে স্থাপন করিবে এবং সেই হাড়ির মুখে একখানি শরাব উত্তান ভাবে চাপা দিয়া উভয়ের সন্ধিস্থলে লেপ দিবে। অনন্তর শরাব উপর কিঞ্চিৎ জল দিয়া হুড়িৰ নিম্নে জাল দিবে, শরীর জল উষ্ণ হইলেষ্ট তাহা ফেলিয়৷ দিয়া পুনরায় শীতল জল দিবে। এইরূপে ত্রিশ ৰার জল পরিবর্তন করা আবশুক। ইহাতে হিঙ্গুলস্থ পারদ উৰ্দ্ধে উঠিয়া শরীর পৃষ্ঠে সংলগ্ন হইবে। সেই পারদ নাগাদি অষ্টদোষ ও সপ্তকধুক বৰ্জিত হইয়া থাকে । ইহা সর্ব্বকর্ম্মে প্রযোজ্য । অথ ষড়গুণাবলিজারণবিধিঃ ।
- ?उ2भ८९ निकद्धथियक्ष नई दक्लि९ भूपgिटश्टt४ । তৈলাবিশেষেহত্র রসং নিদধ্যানমগ্নাৰ্দ্ধকায়ং প্রবিলোক্য ভুয়: | डांयं९ १ांक्षक्झंझ५ ক্ষিপেন্দসৌ জীর্ণবলির্বলী স্থাৎ । রসেয়ু সর্ব্বেষু নিযোজিতে হয়:३३, ६ख्रि *९ खदन ॥ বালুকাযন্ত্র মধ্যে একটা মৃন্ময় পাত্রে পারদের সম পরিমিত গন্ধক রাখিয়া পাক করিবে । গন্ধক গলিয়া তৈলের ন্যায় হইলে উহাতে পারদ নিক্ষেপ করিবে। কিয়ৎ ক্ষণ পরে পুনরায় তাহাতে গন্ধক চুর্ণ দিবে। এবং ঐ গন্ধক গলিয়া গেলে আর কিঞ্চিৎ গন্ধক দিবে। এইরূপে পারদের ছয়গুণ গন্ধক প্রদত্ত হইলে পর বালুকাব্যন্ত্র নামাঈয়া ভাগুটী তুলিয়া লইবে এবং তাহতে একটি
গোড়া- { আয়ুৰ্বেদ-সংগ্রহঃ । ܚܚܒܝܦܝ ছিদ্র করিয়া পাবিদ নিদশিত কৰিবে । এই রূপ প্রক্রিয়ার নাম ষড়গুণাবলি (গন্ধক ) জাবণ, এইরূপে ৰিশোধিত পারদ নিদোষ ও সর্ব্বরোগল্প। এই ষড়গুণাবলিজারণ পারদের বিশেষ মূৰ্ছা জানিবে। অথ রসাস্য মারণবিধিঃ । পৃথক সমং সমং কৃত্ব পারদং গন্ধকন্তথা। নরসায় ধুমসারাং স্ফটিকং যামমাত্র কম ৷ নিম্বরসেন সংমৰ্দ্য কােচকুপাং নিবেশয়েৎ । মুখে পাষাণপটিক্যাৎ দত্ত্ব মুদ্রা প্রলেপয়েৎ | সপ্তভিমৃত্তিকাবস্থৈঃ পৃথক সংশোয্য বেষ্টয়েৎ । সচ্ছিদ্রায়াং মৃদঃ স্থাল্যাং কুপিকাং তাং নিবেশয়েৎ ৷ পুরয়েৎ সিকতাপূরৈরাগলং মতিমান ভিষক । নিবেশ্য চুল্ল্যাং দাহনং মন্দং মধ্যং খরং ক্রমাৎ ॥ প্রজ্বাল্য দ্বাদশং যামং স্বাঙ্গশীতং সমুদ্ধরেৎ । ক্ষোদরিদ্ধা তু মুক্তাভামুৰ্দ্ধলগ্নং বলিং ত্যজোৎ ॥ অধঃস্থং বসসিন্দুর সর্দরোগেষু যোজিয়েৎ ৷ তৃতি রসসিন্দূরম। সমান সমান পৰিমাণে পারদ, গন্ধক, নিশাদল, ঝুল ও ফটুকিরি এই সকল দ্রব্য লেবুর রসে এক প্রহর মাড়িয়া কচকুপী অর্থাৎ বোতল মধ্যে রাখিবে । * পরে বোতলের মুখে এক খণ্ড খড়ি দিয়া স্মৃত্তিকালিপ্ত বস্ত্রখণ্ড দ্বার! সেই বোতলটি প্রলিপ্ত করিাবে। প্রলেপ শুষ্ক হইলে ক্রমশঃ সাত বার ঐ প্রকার লিপ্ত ও শুষ্ক করিবে। অনন্তর একটা ছিদ্রবিশিষ্ট হাড়ির মধ্য ভাগে ঠিক ঐ ছিদ্রের | উপরেই ঐ বোতল স্থাপন করিয়া বালুক দ্বারা বোতলের গলদেশ পর্যন্ত পূর্ণ করিবে। | তৎপরে সেই চাড়ি চুল্পীর উপব বসাইয়া YBDS SDSSSDS SKBD DDSS DYSS D SL EE অগ্নি সন্তাপে পাক করিবে। এইরূপে পাক ক্রিয়া সমাপ্ত হইয়া শীতল হইলে বোতল ভাঙ্গিয়া উৰ্দ্ধলগ্ন মুক্তাভ গন্ধক ত্যাগ করিয়া অধঃ রসসিন্দূর গ্রহণ করিবে। এই রসসিন্দুর সর্ব্বরোগে প্রযোজ্য ।
