পাতা:আয়ুর্ব্বেদ সংগ্রহ - নরেন্দ্রনাথ সেন.pdf/৬৯০

പ്പിപ്പബത്തപ്പത്തി. V8V ऊ थक् उग्i९ डांडांद्ध cभप्रो यांठां पर्थब्रिडी। স্তন্ধাঙ্গদৃষ্টত্বস্বজা গুঢ়াচ্ছাসশাচ মুহিতঃ। भएछुन दिब्न°itछुङ नछेदिअख्मिनिा: । গাত্রাণি বিক্ষিপন ভুমেী জরাং যাবান্ন যাতি তৎ ৷ বেপথুস্বপ্নতৃকাঃ সুস্তমশ্চ বিষমূচ্ছিতে। বেদিতব্যং তীব্রতরাং যথাস্বং বিষলক্ষণৈঃ । বিরুদ্ধভোজন, মলমুত্রাদির বেগধারণ, লগুড়াদি দ্বারা অভিঘাত ও সত্ত্বগুণের অল্পতা এই সকল কারণে ক্ষীণ ও বহুদোষ-ব্যাপ্তদেহ ব্যক্তির, বাতাদি উগ্রদোষ সকল যখন भनांछेिॉन bशूद्धांति-दicशडियम ७ अप्नावश् আভ্যন্তর স্রোতঃ সকলে প্রবেশ করে, তখনই মানব মুচ্ছিত হইয়া থাকে। অথবা মনঃ, শিরা ধমনী স্রোতঃ প্রভৃতি যে সকল নাড়ীকে আশ্রয় করিয়া ইন্দ্রিয়াদি স্থান প্রাপ্ত হয়, সেই সকল সংজ্ঞাবহ নাড়ীও বাতদি দোষ কর্তৃক আবৃত হইলোঁ, সুখদুঃখনাশক-অজ্ঞানহেতু তমোগুণ সহসা বদ্ধিত হয়। সুতরাং সুখদুঃখের নাশ নিবন্ধন মনুষ্য মুচ্ছিত হইয়া কাষ্ঠবৎ ভূমিতে পতিত হইয়া থাকে। এই পীড়ার নাম মোহ বা মূৰ্ছা । ইহা ছয় প্রকার, EESYiDJBDBSBYS SLEOKDSSYBDBDDS DDY ও বিষজ। এই ছয় প্রকার মূৰ্ছিতেই পিত্তের আধিপত্য থাকে জানিবে } মূৰ্ছা উপস্থিত হইবার পুর্ব্বে, হৃদয়ে পীড়া, জুম্ভা, গ্লানি ও জ্ঞানের অল্পত এই সকল লক্ষণ প্রকাশিত হয় ৷ মূৰ্চ রোগের ব্যক্তাবস্থায় যে দোষের লক্ষণ দুষ্ট হইবে, তাহাকে তদোষিসম্বন্ধ বলিয়া জানিবে। বাতমুৰ্চিায়, রোগী নীল, কৃষ্ণ অথবা অরুণ বর্ণ আকাশ দর্শন করিতে করিতে মূচ্ছিত হয় ও শাস্ত্র সংজ্ঞা লাভ করে এবং কম্প, অঙ্গমর্দ ( আলস্য ত্যাগ করা,-গাভজা ), ঈদয়ের পীড়া, দেহের কৃশতা ও শ্যাব বা অরুণবর্ণ কান্তি এই সকল লক্ষণ উপস্থিত হইয়া থাকে। পিত্তজ মুৰ্চ্চায় রোগী রক্ত পীত অথবা হরিত বর্ণ আকাশ দর্শন করিতে আয়ুৰ্বেদ-সংগ্রহঃ । কমিতে মূৰ্ছিত হয়। মূৰ্ছািপনোদন কালে ঘর্ম্ম, পিপাসা, সন্তাপ এবং রক্ত বা পীত বর্ণ 6न्ध, डांशों भक ७ श्रीडर कांख् ि९८छे नकल লক্ষণ সংঘটিত হইয়া থাকে। শ্লেষ্মাজ মূৰ্চায় রোগী আকাশকে মেঘাভ বা মেঘাচ্ছন্ন, অথবা ঘোর অন্ধকারাবৃত দর্শন করিতে করিতে মুচিৰ্ছত হয় ও বিলম্বে সংজ্ঞা লাভ করে । সংজ্ঞা লাভকালে আপন অঙ্গ সকল আদ্রচর্ম্মবেষ্টিতবৎ গুরু বলিয়া বোধ করে এবং তাহার মুখস্রাব ও বমন বেগ হইয়া থাকে । সান্নিপাতিক মূৰ্ছায় ধাতজাদি ত্রিবিদ মুচর্চারই লক্ষণ সংঘটিত হয় এবং রোগ অপস্মারবৎ প্রবলবেগে পতিত ও দীর্ঘকালে (55R C23강 | ফেনবমন, দন্তঘাটন তাহা থাকে না, এই মাত্র প্রভেদ জানিবে । भृङेिकं '9 सृञ्जयः सॆङलोङ्खै ॐtशi७४°-६छ्6', রক্তগন্ধও তদন্বয় অর্থাৎ পৃথিবীজলা স্বাক, সুতরাং উহাতেও তমোগুণের আপিকা আছে , || এবং মানবও তমোগুণ-ভূয়িষ্ঠ ; তজ্জন্য রক্তগগৈ, তমোবহুল মানব মূচ্ছিত হইয়া থাকে। কেহ কেহ বলেন, দ্রব্যের স্বভাবই কারণ । যেহেতু গন্ধ আস্ত্রাণ না করিয়াও কেবল মাত্র দশনৈই মূৰ্ছা হইয়া থাকে । রক্তের এমনি স্বভাব যে, উহার স্ত্রাণে বা দর্শনেও মূৰ্ছা উপস্থিত 葱弧1 লালু, রুক্ষ, আশুকারী, বি*ান, বাবায়ী, তীক্ষ্ম, বিকাশ, সূক্ষ্ম, উষ্ণ ও অনদ্দেশ্য রাস এই দশটী বিয্যের গুণ । এই গুণ সকল তৈলাদিতেও আছে, কিন্তু সকলগুলি তী”- ভাবে নাই । বিষ ও মন্তে ঐ দশটি গুণই তীব্রতর রূপে বিদ্যমান আছে, তজজন্য তৈলাদি দ্বার্গ। মুৰ্দ্ধা হয় না, বিষ ও মদ্যে মূৰ্ছা দুষ্টয়া থাকে { বিষজ ও মদ্যজ মুছার বিষয় লিখিত হইতেছে । ANAMN LLSSASSS LLLLLLLLSLLSSS SS S SS S LSAS apdoro