পাতা:আরণ্যক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ʻby আরণ্যক যতদূর দৃষ্টি চলে শুধুই বনের শীর্ষ, কোথাও উচু, বড় বড় বনস্পতিসঙ্গুল, কোথাও নীচু, চারা শাল ও চারা পলাশ। জঙ্গলের মধ্যে সরু পথ বাহিয়া পাহাড়ের উপায় উঠিলাম । এক জায়গায় খুব বড় পাথরের চাই আড়িভাবে পোতা, ঠিক যেন একখানা পাথরের কড়ি বা টেকির আকারের। তার নীচে কুম্ভকারদের হাড়ি কলসী পোড়ানো পণ্য-এর গর্তের মত কিংবা মাঠের মধ্যে খেকশিয়ালী যেমন গর্ত্ত কাটে-ওই ধরণের প্রকাণ্ড একটা বড় গর্ত্তের মুখ। গর্ত্তের মুখে চারা শালের a রাজা দেবব্রু বলিলেন- এই গর্ত্তের মধ্যে ঢুকতে হবে। আসুন আমার BDDS BDB DB BDBBD S SYKBD DBDD DgD S প্রাণ হাতে করিয়া গর্ত্তের মধ্যে ঢুকিলাম। বাঘ ভালুক তো থাকিতেই পারে, না থাকে, সাপ তো আছেই । গর্ত্তের মধ্যে হামাগুড়ি দিয়া থানিকদূর গিয়া। তবে সোজা হইয়া দাড়ানো যায়। ভয়ানক অন্ধকার ভিতরে প্রথমটা মনে হয়, কিন্তু চোখ অন্ধকারে কিছুক্ষণ অভ্যস্ত হইয়া গেলে আর তত অসুবিধা হয় না। জায়গাটা প্রকাণ্ড একটা গুহা, কুড়িবাইশ হাত লম্বা, হাত পািনর চওড়া-উত্তর দিকের দেওয়ালের গায়ে আবার একটা খেকশিয়ালীর মত গর্ত্ত দিয়া থানিক দূর গেলে দেওয়ালের ওপারে ঠিক এই রকম নাকি আর একটা গুহা আছে-কিন্তু সেটাতে আমার ঢুকিবার আগ্রহ দেখাইলাম না। গুহার ছাদ বেশী উচু নয়, একটা মানুষ সোজা হইয়া দাড়াইয়া হাত উচু করিলে ছাদ ছুইতে পারে। চামসে ধরণের গন্ধ গুহার মধ্যেDBBBD DiBBuSYi ED DDS KKKS BDDDBB BuuDB BDB EEDE D0KS বনোয়ারী পাটোয়াৰী চুপি চুপি বলিল-হুজুর, চলুন বাইরে, এখানে আর বেশী দেরি করবেন না । ইহাই নাকি দেবব্রু পান্নার পূর্বপুরুষদের দুর্গ-প্রাসাদ! আসলে ইহা একটি বড় প্রাকৃতিক গুহা-প্রাচীন কালে পাহাড়ের উপর