পাতা:আরোগ্য - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রণব গর্বের সঙ্গে বৌয়ের দিকে তাকায়। কি যে ধীর স্থির বনে গেছে কেশব । কে বলবে তার দেহমানে অস্থিরতার পীড়ন চলে । হুকোয় টান দেয়। একটু জল ফেলে ঠিক করে নিয়ে আবার টান দিয়ে একটু আরামের কাসি কাসে। বলে, কি ব্যাপার হয়েছে আমি শুনতে চাই। মিনু কোথা গেল ? মিনু”কে ডেকে আনে । প্রণব তাড়াতাড়ি বলে, না না, মিনুকে ডাকা ঠিক হবে না । কেশব জোর দিয়ে হুকুমের সুরে বলে, মিন্যকে ডাকতে হবে। বেচারা হয় তো কোন দোষ করেনি, তোমরা বানিয়ে বানিয়ে ওকে মিথো দোষী করেছ। আগে মিত্যু আসবে, তারপর আমি তোমাদের 221 दgन्मद । মিনুকে ডাকতে হয় না, সে নিজেই এগিয়ে আসে। উঠানের এক কোণায় একটা গোলাকার থাম দাড়িয়ে আছে। একক এই থামটি কি উদ্দেশ্যে গাথা তয়েছিল। কেউ জানে না । t হয়ত বৃহৎ কোন পরিকল্পনা ছিল । থামটা অৰ্দ্ধেক গেথেই যা শেষ হয়ে গিয়েছিল। থামের আড়ালে বসে মিনু অতিক্ষণ শুনছিল সকলের কথাবার্ত্ত । কেশবের কথা শুনে সে থামের আড়াল ঘুচিয়ে ধীর পদে এসে কেশবের • পায়ের কাছে বসে ।

उाभांम उकिछिएल प्रांग ? : ईंJ 6७एकछि ।

ধূমসে মেয়ে ? মিনু সত্যই বেড়েছে দুর্ভিহ্মের দেশের নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটিয়ে ।