পাতা:আর্য্যদর্শন - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/১৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| মধ্য ইয়ুরোপে প্রবলের অত্যাচার অতি ছিলেন । | সন্তু স্তসম্প্রদায়ের - | প্রজাসাধারণের পরিত্রাণার্থ যে মহৎ সাহায্যবলৈ সেই প্রকাণ্ড কার্য্য অনেক | প্রধান ঘটনা ফন্সের দ্বারা সংঘछैड इईग्रारई। हेश ८कन छांटन, উৎপীড়ন হইতে পরিত্রাণ পাইয়া স্ব ধী = আষাঢ় ১২৮২ } } চায় হইতে খ্রিষ্টানদিগকে নির্মুক্ত করিবার জন্য মধ্যযুগের যে সকল ধর্ম্মযন্ধ । উপস্থিত হয়, তাহাতে ফান্স অপরিমিত অর্থ ও সৈন্যের সারভাগ উৎসর্গ করেন। ভয়ানক ছিল । তন্নিবন্ধন ক্ষীণবল প্রজাবর্গের ধনপ্রাণ ও অবলাজাতির সতীত্ব নিয়তই সঙ্কটাপন্ন হইত। তাহার প্রতিবিধানার্থ "সিবলরি” নামক স্বপ্রসিদ্ধ পদ্ধতির স্বষ্টি হয় এবং অনেক মহা মন সন্ত্রান্ত লোক দুর্ব্বলের রক্ষার্থ জীবন উৎসর্গ করেন। ইতিহাসের নিকট অপরিচিত নাই যে এই মহৎ ব্রতে কান্সই সকলের অগ্রগণ্য মার্কিনদিগকে জিজ্ঞাস কর, র্তাহারা মুক্তকণ্ঠে স্বীকার করিবেন যে ফরাসিদিগেরই প্রসাদে তাহারা ইংলণ্ডের নতাভোগে অধিকারী হইয়াছেন। তৎপরে অত্যাচার হইতে উদ্যম হইয়াছিল, ফান্সেই তাহার প্রথম স্বত্রপাত হয়। এবং ফান্সেরই দৃষ্টান্তগুণে ও সেদিন সর্ব্ব ংশে সমাহিত হইয়াছে। হইল, অধুনাতন ইয়ুরোপের যে ইতালির জাতীয় অস্তিত্ব বহুকালের নিষ্ফল প্রয়াসের পর কেবল স্থান্সের | अश्मश्रै शनिक হইয়াছে। ফরাসি জাতির এই সকল কার্য্যপরম্পরা হইতে | উহাদের ধর্ম্মনীতিবিষয়ক মত কি, তাহা | অনুমান করা যাইতে পারে। মহাত্মা | কোমত সেই মত শৃঙ্খলাবদ্ধ করিয়াছেন। | তিনি বলেন পরোপকারই প্রধান ধর্ম্ম ; | যাহাতে লোকের উপকার তাঁহাই সৎ ও | কর্ত্তব্য এবং যাহাতেীকের অনুপকার | তাহাই অসৎ ও পরিবর্জনীয়। আমাদের | ক্ষুধা তৃষ্ণ প্রভৃতি যে সকল পশুসাধারণ বৃত্তি আছে এবং ধনলিঙ্গা, আধিপত্য- } লিঙ্গ, যশোলিঙ্গাদি যে সমস্ত বিশেষ | বিশেষ বৃত্তি আছে ; সেই উভয়প্রকার | বৃত্তি উপচিকীর্ষ প্রবৃত্তি দ্বারা নিষন্ত্রিত | হইলে কোন গোল থাকে না, সকল | দিগেই সামঞ্জস্য হইতে পারে। কিন্তু উপচিকীর্ষ প্রবৃত্তি স্বভাবতঃ ক্ষীণ আর স্বার্থপরতা স্বভাবতঃ প্রবল। অতএব যাহাতে উপচিকীর্ষাবৃত্তি প্রবল হইয়া । স্বার্থপরতাকে সীমাবদ্ধ করিতে পারে, তাহাই প্রধান শিক্ষা । সেরূপ শিক্ষার } বহুল প্রচণর না হইলে, মানবজাতির ও সমাজের প্রকৃত মঙ্গল সাধিত হইতে পারে না। অতএব ফ্রান্সের ধর্ম্মনীতি । বিষয়ক চু গন্ত সিদ্ধান্ত—“পরোপকরণং কায়াদসারাৎসারমাহরেৎ’ । _. এ দিকে ইংলণ্ড প্রধানতঃ পণ্যজীবী। বাণিজ্যে পরস্পরপ্রতিদ্বন্দ্বিত নিতান্ত তীব্রতর হয়, সুতরাং বণিক্দিগের মধ্যে } সমদু:খসুখত জন্মে না। বণিক্দিগের } স্বার্থের প্রতি দৃষ্টি যত তীক্ষ, পরাধের | প্রতি তত হয় না। পরন্তু বণিকেরা স্বদেশে == -