পাতা:আর্য্যদর্শন - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আষাঢ় ১২৮২ সাংখ্যদর্শন । ས། ས──ས─────────────────────གས་སམ་སམསe পদার্থের প্রতিবিম্ব পতিত হইলে ঐ স্বচ্ছ স্ফটিক রক্তবর্ণ বলিয়া প্রতীয়মান হয়, ভদ্রপ পুরুষ ভ্রমক্রমে প্রকৃতির মায়াজালে আবদ্ধ হষ্টয়া আপনাকেই কর্তা বলিয়া মনে করিয়া থাকে। যাবৎ পুরুষের এই রূপ ভ্রম থাকে তাৰং সংসার, আর এই হইয়া থাকে। হেতুর প্রত্যক্ষ দ্বারা | হেতুবিশিষ্টের যে জ্ঞান জন্মে তাহার নাম অনুমান। আপ্তবাক্য অর্থাৎ | ৰেগ্নাদির দ্বারা যে জ্ঞান জন্মে তাহার নাম শব্ধ। সাংখাদিগের মতে উপমান ঐতিহ্য প্রভৃতি অন্যান্য যাবতীয় প্রকার প্রমাণই উল্লিখিত তিন প্রকারের অন্তর্ভূত হইতে পারে। সুতরাং সাংখ্যের প্রত্যক্ষ, অনুমান, ও শব্দ এই তিন প্রকার ব্যতীত প্রমাণাস্তুর স্বীকার করেন না। সাংখ্যদিগের মতে এই প্রমাণত্রয় দ্বারা তত্তজ্ঞান ও বিবেকবুদ্ধি জন্মিয় থাকে। তত্ত্বজ্ঞান জন্মিলেই জীবের মুক্তি অর্থাৎ অত্যন্ত দুঃখনিবৃত্তি জন্মে। পুরুষ ও প্রকৃতি এই দুইটী সাংখ্যদিগের মতে মূল পদার্থ । পুরুষ নলিনীদলগত জলের ন্যায় নিলেপ, ক্রিয়াশূন্য, সাক্ষীস্বরূপ। পুরুষ জ্ঞানের আধার। প্রকৃতির জ্ঞান নাই, প্রকৃতি অন্ধ, কিন্তু প্রকৃতি ক্রিয়াবতী। পঙ্গু যেরূপ অন্ধের স্বন্ধে উপবেশনপূর্বক অন্ধকে পথ প্রদর্শন করে, সেইরূপ পুরুষ প্রকৃতিকে কার্য্যতৎপর করিয়া স্বয়ং সাক্ষীস্বরূপ থাকে এই মাত্র । তবে স্বচ্ছম্ফটিকে যেরূপ লোহিতবর্ণ কোন जम निडाडूड इहैनहै उबङॉन बाबा SSTTS TSMSAMSMMMAMS MAAASSAAAASSSSLLSSSSSSAAAAAAS AAAS ১৩৯ ংসারনিবৃত্তি হইয়া থাকে। পুরুষের বিবেক জ্ঞান জন্মিবামাত্র প্রকৃতি যেন লজ্জাবিধুর হইয়া কর্ম্মক্ষেত্র হইতে দূরে পলায়ন করে । পুরুষের পরিণাম বা বিকার নাই। প্রকৃতির পরিণাম দ্বার চতুৰ্বিংশতিপ্রকার তত্ত্ব অর্থাৎ পদার্থের উদ্ভব হইয়া থাকে। প্রকৃতি মূলপ্রকৃতি, বা প্রধান, অন্যান্য সমুদায় পদার্থের মূলা পার। সাংখ্যদিগের মতে মূল প্রকৃতিই বিশ্বসংসারের যাবতীয় পদার্থের অদ্বিতীয় কারণ। পৌরাণিক সাংখ্যের মতে এষ্ট | মূল প্রকৃতির নাম মায়া। পৌত্তলিকের ইহাকে ব্রাহ্মী অর্থাৎ ব্রহ্মার শক্তি বলিয়া নির্দেশ করিয়া থাকেন। মূলগ্রকৃতি সমৃদয় পদার্থের মূলীভূত জড়পদার্থ। ইহা নিত্য, ইহার উৎপত্তিও নাই ধ্বংসও নাই। ইহার অংশ নাই,ইহা অপরিচ্ছেদ্য। মূল প্রকৃতি প্রত্যক্ষসিদ্ধ নহে, গুণ দ্বারা हेशद्र अछूभांम कब्रिटङ झग्न, झेश झ्झेरङहे অন্যান্য তাবৎ জড়পদার্থের উদ্ভব হইয়৷ ৷ থাকে। ইউরোপীয় দাশ কেরাও জড়পদার্থের অবিকল এইরূপ লক্ষণ নির্দেশ | করিয়াছেন। মূল প্রকৃতির প্রথম পরি: | ণামের নাম বুদ্ধি বা মহত্তত্ত্ব। এই | মহংতত্ত্বই স্থষ্টির কারণ। পৌরাণিক | সাংখ্যেরা বুদ্ধিকে ব্রহ্মা, বিষ্ণু, ও মহেশ্বর ত্রিবিধ দেবতাস্বরূপ বলিয়া বর্ণনা করিয়া | ছেন। এই মহৎতত্ব সত্ত্ব, রজঃ ও তমঃ | এই তিন প্রকার গুণের আশ্রয়ে সৃষ্ট, | স্থিতি ও প্রলয় সাধনার্থ ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও | মহেশ্বর এই ত্রিবিধ মূর্ত্তি ধারণ করিয়া | ങ്ങക്കു ". . - • * : ,