| | আর্য্যদর্শন। भाष ५२»२ ।। | রসায়ন বিজ্ঞানের উন্নতির বিষয়ই বলি ৷ হইতে বঞ্চিত হইয়া সমাজ যে লাম। এক্ষণে একবার সাধারণ উন্নতির বিষয় অতি সংক্ষেপে পর্য্যালোচনা করা যাউক । আদিম অবস্থায় মনুষ্য ও পশুতে বড় অধিক প্রভেদ ছিল না। আহার, শয়ন আশ্রয় প্রভৃতি পশু-সাধারণ অভাব সকল পূরণ করিতেই মনুষোর সমস্ত শ্রম ও সময় ব্যয়িত হইত। পরে যখন মনুষ্যসমাজবদ্ধ হইল, একের অভাব সকল অন্যের শ্রমে পূর্ণ হইতে লাগিল, তখন মানব বুদ্ধি ও মানসিক বৃত্তি সকলের পরিচালনে অবসর পাইল। এই বুদ্ধিপরিচালনে অপরিহার্য অভাব সকল পূরণ করিবার সহজ উপায় উদ্ভাবিত হইতে লাগিল, সুতরাং অবসর ও বাড়িল বুদ্ধি ও মনের অধিক চালনা হইতে লাগিল তখন পশু-সাধারণ পরিশ্রমে মানবের আর আস্থা রহিল না । কোন কোন দেশে ঐ সকল পরিশ্রমের ভার জিত বা ক্রীত দাস দিগের হস্তে অর্পিত হইল। এই সকল দেশের মার্জিত-বুদ্ধি লোকেরা মনে করিতেন যে র্তাহারা উক্ত দাস সকল হইতে স্বতন্ত্র ও উচ্চতর জীব, এবং কার্য্যতঃ তাহাদিগকে পশু শ্রেণী মধ্যেই পরিগণিত করিলেন । নীতিসম্বন্ধে ইহার কর্তব্যাকর্ত্তব্য এ স্থলে বিঝু চনা করিবার প্রয়োজন নাই। ੇ এত গুলি লোকের বুদ্ধি বৃত্তির সাহায্য r"
श्हेल हैश दश। दांझ्ला । সে যাহা হউক বুদ্ধির চালনায় ও প্রকৃতির পর্যালোচনায় যখন মনুষ্য | দেখিল যে প্রাকৃতিক বল সকল ও মানবের বিষ্ণুরোপযোগী করা যায় তখন প্রাকৃতিক বল করায়ত্ত করিয়া শ্রম-লাঘব করিবার জন্য অত্যপ্ত চেষ্ট হইল, এবং পরম্পরের সাহায্যে এই যত্ন অধিক সফল হইতে লাগিল। হোরেস, ম্যান বলেন যে যদি দশ জন শিক্ষিত লোকের মধ্যে এক জনের কোন নূতন আবিদ্ধিয়া করা সম্ভব হয় তাহা হইলে এক শত শিক্ষিত লোকের মধ্যে যে দশ জন অপেক্ষ। অধিক এরূপ লোক হওয়া সম্ভব তাহাতে । আর সন্দেহ নাই। কারণ মানসিক । শক্তি অগ্নির ন্যায়। এক খণ্ড কাষ্ঠ । হয়ত জলিবে না ; দশ খণ্ড একত্র কর । সুন্দর জলিবে, আবার এক শত খণ্ড । একত্র কর দশ খণ্ড কাঠে যে উত্তাপ উদ্ভূত হইয়াছিল তাহার পঞ্চাশ গুণ উত্তাপ উদ্ভূত হইবে।” এই রূপে এই সকল আবিন্ধিয়া হইতে শিল্পের উন্নতি, শিল্পের উন্নতি হইতে অর্থ, অর্থ হইতে মূল ধন এবং মূল ধন হইতে সমাজের উন্নতি ক্রমে ক্রমে সাধিত হইয়াছে। এইরূপে আমরা দেখি তেছি যে উন্নতির পর উন্নতি যেন স্তরে স্তরে গ্রথিত হইতেছে এবং ক্রমাগতঃ - { ৫ দাসদিগের আত্মা আছে বলিয়াJ.হইতে থাকিবে। কেহ ২ বলেন সংসারে গ্রীকের বিশ্বাস করিতেন না। উন্নতি নাই সকলই কেবল চক্রের ন্যায় བ་ཆ་
