পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/১৪০

জ্যৈষ্ঠ, ১৩২০ । ৪ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়। *२१ নূতন ভাবের পরিচয় পাইয়া বাঙ্গালার বহু সাহিত্যিক সন্ধান করিয়া লেখকের নাম জানিয়াছিলেন। এই “কেরাণী” কবিতা বাঙ্গালা সাহিত্যে পরিহাস কবিতায় নূতন ধারা প্রবর্ত্তিত করে। অগ্রহায়ণ মাসে “সাধনায় “কেরাণী” ও চৈত্র মাসে ‘সাহিত্যে” “অদল-বদল” প্রকাশিত হয়। ইহার পর “সাহিত্যে” দ্বিজেন্দ্রলালের অনেকগুলি বিদ্রপ কবিতা ও “ভারতী’তে কতকগুলি হাসির গান প্রকাশিত হয় । এই সময়ের বাঙ্গালা সাহিত্যিক সমাজের অবস্থা সাহিত্যালোচনার পক্ষে বিশেষ অনুকুল ছিল। সকল দেশেই এক এক সময় সাহিত্যে বা শিল্পে সমুন্নতির যুগ দেখা যায়। এ দেশেও এই সময় সাহিত্যের সমুন্নতির যুগ। DDDDB BDDS SDDBD sDDD BBDS DBYB DBDBBK D BYDBDDS নিয়ন্ত্রিত ; বঙ্কিমচন্দ্র সম্রাট । তিনি হেমচন্দ্র নবীনচন্দ্রপ্রমুখ কবি, অক্ষয়চন্দ্র চন্দ্রনাথপ্রমুখ প্রবন্ধলেখন, রামদাস রাজকৃষ্ণপ্রমুখ ঐতিহাসিককে লইয়া বাঙ্গার্লা সাহিত্যে নব যুগের। প্রবর্ত্তন করিয়াছিলেন। ইহাদিগের অনেকের প্রতিভা চন্দ্রমারই মত বঙ্কিমচন্দ্রের প্রতিভাভাস্করের প্রতিফলিত জ্যোতিঃতে দীপ্তিসমুজ্জল হইয়াছিল। “বঙ্গদর্শনের বিলোপের পর হইতে তাহাদের রচনায় আর বৈশিষ্ট লক্ষিত হয় নাই। দ্বিজেন্দ্রলালের আভির্ভাবকালে বঙ্গসাহিত্য সাধারণতন্ত্রশাসিত । বঙ্কিমচন্দ্র ভগীরথের মত সাধনা করিয়া বঙ্গসাহিত্যে যে ভাবগঙ্গাপ্রবাহ প্রবাহিত করাইয়াছিলেন তখন তাহার পুণ্যধারা শত শাখায় বিভক্ত হইয়া সমগ্র সাহিত্যকে স্নিগ্ধ শ্রী ও সমুজ্জল সৌন্দর্য্য দান করিয়াছে ; কিন্তু তখন আর একজন সেই শত ধারার গতি নিয়ন্ত্রিত BBBDBBDBDOD DS DBBDBD DDD DDD D DDDB BDD BBBDDDBD আবির্ভাব হইয়াছে। ‘সাধনা'র এই সমৃদ্ধি-সময়কে রবীন্দ্রনাথের প্রতিভার পূর্ণ জোয়ারের সময় বলা যাইতে পারে। তখন রবীন্দ্রনাথ প্রবন্ধে, গল্পে, কবিতায়, রসরচনায় বাঙ্গালাসাহিত্যে নূতন শক্তিসঞ্চার করিতেছেন। তঁহারই আহবানে বিজ্ঞবর কৃষ্ণবিহারী সেন, সুধী উমেশচন্দ্র বটব্যাল, হিন্দু সভ্যতার ঐতিহাহিক রমেশচন্দ্র দত্ত, সাহিত্যশিল্পী শ্রীশচন্দ্র মজুমদার, শ্রমশীল সখারাম গণেশ দেউস্কর প্রভৃতি লেখকগণ “সাধনা’য় নানা বিষয়ের আলোচনা করিতেছেন। তখন “সাধনায়’ বলেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সমগ্র শক্তি সাহিত্যের প্রসাধনে নিযুক্ত হইয়া যে সকল প্রবন্ধ রচনা করিতেছে সে সকল সাহিত্যে DD DDD DBDB DDBDBSS BD DB DBBDBDBiBD DBBS DBBDB