পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/২২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আষাঢ়, ১৩২০ ৷৷ অদৃষ্ট-চক্র। Rey. সরোজার প্রেমতৃষ্ণা তৃপ্ত হয় নাই-উদ্ভিন্ন যৌবনেই সে স্বামি-প্রেমবঞ্চিত পতি-পরিত্যক্ত । কিন্তু সে তা হৃদয়ে প্রেমপ্রকাশ রোধ করিতে পারে নাই ! সে যে সর্ব্বপ্রযত্নে যতীশকে নিরপরাধ প্রমাণ করিয়া প্রেমকে ভক্তিসীমায় BBBDS S SBDBED S KDDSS BB D S BDBDBB S S BDiDYBBDSDDDDD অবহেলা করিতে পারে নাই-সব ভুলিয়া-অভিমান-অপমান সব ভুলিয়া একবার স্বামীকে দেখিবার প্রলোভন সম্বরণ করিতে পারে নাই ! সে প্রেম তাহার হৃদয়ে বদ্ধ হইয়া কুলে কুলে ভরিয়া ছিল; পরিণতিপ্রাপ্তির সুযোগ পায় নাই। আজ কল্যাণীর পুত্রকে পাইয়া সেই লাঞ্ছিতউচ্ছসিত প্রেম পরিণতিপ্রাপ্তির পথ পাইয়া সাগ্রহে। কখন সেই পথ অবলম্বন করিয়াছিল, সরোজা তাহা জানিতেও পারে নাই। কল্যাণীর বক্ষে স্বামীর । সন্তানকে দেখিয়া যখন তাহার হৃদয়ে স্নেহ উচ্ছসিত হইয়া উঠিয়াছিল; সেই শিশুর মুখচুম্বন করিয়া—আপনার নিস্ফল বক্ষে তাহাকে ধরিয়া সে যখন অননুভূতপূর্ব্ব অসীম সুখ অনুভব করিয়াছিল, তখনই তাহারও অজ্ঞাতে তাহার প্রেম পরিণতির পথে অগ্রসর হইতে আরম্ভ করিয়াছিল। তাই স্বামীকে দেখিয়া ফিরিবার সময় সে যখন কল্যাণীর পুত্রকে তাহার মাতৃবক্ষে ফিরাইয়া দিয়াছিল তখন তাহার বক্ষে বেদন বোধ হইয়াছিল। আজি এ শিশু তাহার। কল্যাণী শিশুকে তাহাকেই দিয়া গিয়াছে । কিন্তু কল্যাণী কিছু না বলিয়া যাইলেও সে তাহার পুত্রকে ফেলিতে পারিত না। কারণ, তখন কল্যানীর পুত্র তাহার হইয়া গিয়াছে।--তাহার রমণী-হৃদয়ের মাতৃস্নেহ তখন তাহাকে তাহারই করিয়া লইয়াছে। তাই সে শিশুকে কাছছাড়া করিতে পারিতেছিল না । সে তাহাকে বক্ষে লইয়া তপ্ত বক্ষ শীতল করিতেছিল। বারান্দায় পদশব্দ শুনিয়া সরোজা সেই দিকে চাহিল-মুক্ত দ্বারপথে দেখিল, রাধাচরণ বারান্দায় আসিল ৷ যতীশ ভাবিতেছিল। সে রাধাচরণের আগমন-বিষয় জানিতেও পারিল না। তাহা বুঝিয়া তাহার মনোযোগ আকৃষ্ট করিবার জন্য রাধাচরণ যখন জিজ্ঞাসা করিল, “আজ কি আফিসে DDDDB BBB SAS0DB DD BDD DDSS BBDBBS BDDDD KK कब्रिएल cन ऐखद्ध कब्रिक, “न । स्त्रांख्रि शांछेद न ।” রাধাচরণ যতীশচন্দ্রের পার্থে উপবেশন করিল। রাধাচরণ গৃহে ফিরিবার জন্য ব্যস্ত হইয়াছিল। আজ সে সরোজাকে লইবার জন্য আসিয়াছিল।