পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/২৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আষাঢ়, ১৩২০ ৷৷ | | RRV) সমালোচনী । 开尔l 带 ‘সাধনা” একখানি সন্দর্ভ-গ্রন্থ। আজকালকার সুলভ মুদ্রাব্যন্ত্রের প্রভাবে সচরাচর যে শ্রেণীর সন্দর্ভাগ্রন্থ প্রকাশিত হইয়া থাকে, “সাধন।' সে শ্রেণীর গ্রন্থ নহে। ইহাতে বর্তমান সময়ের সামাজিক ও রাষ্ট্ৰীয় জীবনের অনেক জটিল সমস্যার সমাধান করিবার প্রয়াস পরিলক্ষিত হয়। শিক্ষা ও স্বদেশী-সাধনা সম্পর্কে অনেক আবশ্যক কথাই এই গ্রন্থখানিতে বিশেষভাবে আলোচিত হইয়াছে। আমাদের অদৃষ্টবৈগুণো আজকাল ইহা গ্রন্থের একটা বিশেষ গুণ বলিয়া পরিগণিত। কারণ, বহু গ্রন্থেই-প্রায় পৌনে ষোল আনসন্দর্ভ গ্রন্থেই-ঐ গুণটির অত্যন্ত অভাব জন্মিয়াছে। আমাদের দেশের লোক, --কি জানি কাহার অভিশাপে-নিজে কোন বিষয় ভাবিয়া তাহার সম্বন্ধে একটা সিদ্ধান্ত করিবার যোগ্যতা লাভের পূর্বেই গ্রন্থকার হইবার জন্য ব্যাকুল হইয়া পড়েন ; ফলে পঠদ্দশায় তেল খরচ করিয়া যে পরকীয় সিদ্ধান্তগুলি স্থতিসাৎ করেন-পরিপাক কবির পুর্বেই সেগুলি উদগীর্ণ করিয়া । ফেলেন। ঐ উদগার মুদ্রাযন্ত্রের কৃপায় গ্রন্থাকারে পরিণত হয়। আলোচা গ্রন্থখানি ঐ শ্রেণীর নহে,-ইহাই অত্যন্ত সুখের বিষয়। ইহাতে লেখকের মৌলিকতার ও চিন্তাশীলতার যথেষ্ট পাওয়া যায়। গ্রন্থাকার শ্রীযুত বিনয়কুমার সরকার এম, এ, মহাশয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতবিদ্য ছাত্র ও অধুনাতন শিক্ষিত সমাজে লব্ধপ্রতিষ্ঠ। দেশের বড় বড় সমস্যাগুলির সম্বন্ধে তিনি যাহা চিন্তা করিয়াছেন, তাহাই এই গ্রন্থে লিপিবদ্ধ হইয়াছে। তাহার সিদ্ধান্তগুলির সম্বন্ধে সকলে যে একমত হইবেন। এরূপ আশা করা যায় না। তবে তঁাহার চিন্তা-পদ্ধতি যে পাঠকের মনে নূতন নূতন চিন্তা জাগাইয়া দেয়, ইহা অস্বীকার করিবার উপায় নাই। চিন্তাশীলতার ইহাই লক্ষণ । । মিল, স্পেন্সার, হাক্সলী, হেকেল, রুসো, হেগেল, ডাৰ্বিন, ওয়ালেস প্রভৃতি প্রতিভাশালী পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ বিনয় বাবুর চিন্তাশক্তির উপর DBDDDBDDB BLBBBD DDB DBDBD BB DBBB S DDDS E DDB বিলক্ষণ উপলব্ধ হয়। তবে আনন্দের বিষয় এই যে, সেই চিন্তাম্রোতে

==

arr

  • সাধনী—ঐবিনয়কুমার সরকার প্রণীত । কলিকাতা, ১৫ নং কলেজ স্কোরায় DDB BDHLLELBBDBD DDB BDBDBD BDD ED DDDD DDD