বৈশাখ, ১৩২০ ৷৷ २७ বেদাদি গ্রন্থে সূর্য্য। চুচুড়া সাহিত্য-আলোচনা সমিতির বাৰ্ষিক অধিবেশন যখন চুচুড়ার প্রাপ্ত সুর্য্যমূর্ত্তিসম্বন্ধে আলোচনা করিয়াছিলাম, তখনই বেদাদি গ্রন্থে সূর্য্যসম্বন্ধীয় অনেক মালমাসলা আমার সংগৃহীত ছিল ; আমার প্রবন্ধের একাংশ ‘চুচুড়ায় সুর্য্যমূর্ত্তি’ নাম দিয়া পরিষৎ পত্রিকায় প্রকাশিত হইয়াছে। “বঙ্গদর্শনে’ ইতঃপূর্বে শ্রদ্ধেয় শ্রীযুক্ত রাজেন্দ্রলাল আচার্য্য মহাশয়ও সুর্য্যপূজাসম্বন্ধে বহু জ্ঞাতব্য বিষয় লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। মৎকর্তৃক পঠিত প্রবন্ধের অবশিষ্টাংশ এক্ষণে স্বতন্ত্র প্রবন্ধাকারে প্রকাশ করিতেছি। গঙ্গ সূর্য্য ও সবিতা বলিলে আমরা সুর্য্যকেই বুঝিয়া থাকি। বৈদিক সুক্তেই সাধারণতঃ সূর্য্যের এই দুইটি নাম পাওয়া যার। সুর্য্যের আর একটি নাম আদিত্য ; কিন্তু বেদে বৈদিক উপাসনায় আদিত্যের বড় একটা প্রভাব দেখিতে পাওয়া যায় না। ইনি দেবসস্তৃত এবং ইন্দ্র, অগ্নি, সোম, মিত্র ও বরুণ ইহার জনয়িতা বলিয়া প্রসিদ্ধি আছে। বৈদিক হিসাবে ইনি দেবতাদিগের নায়ক অথবা তাহদের পুরোহিত। অগ্নি ও ইন্দ্র যেমন আলোকের নি, দান, সূর্যাও সেইরূপ আলোক উৎপাদনা করিয়া যাবতীয় লোকের ঐহিক সুখ ”দান করিয়া থাকেন। ইনি সর্বদ্রষ্টামর জীবগণ যাহা কিছু সৎ বা অসৎ কর্ম্মের অনুষ্ঠান করিয়া থাকে, ইনি তৎসমুদায়ের সাক্ষীস্বরূপ। ইনি চিকিৎসকের কার্য্যও করিয়া থাকেন। কুণ্ঠব্যাধির ইনিই আরোগ্যবিধাতা। ঋগ্বেদের প্রথম অনুবাকে তিনটি সুক্তে সুর্য্যের যে অপরিসীম শক্তি ও প্রভাব আছে তাহাই বিশেষরূপে বিবৃত হইয়াছে। যদিও বৈদিকযুগে সুর্য্যোপাসনা বিশেষভাবে প্রচলিত ছিল না ; তথাপি আলোক ও উত্তাপ প্রাচীন আর্যাগণের বিশেষ আদৃত LSLSL MA ASLSMMSLL TTST MLq MA LLL LLAMSAMMSS MS MDSSS SSMTM S SAMS AS A qqqAS AAAA S LSLLLLSLLSLLSSLSSLSSLSLLLSLSLLL LS S SLLLSSSLLSL LSS S LLLLLLLLSML
- এই প্রবঙ্গে যে ষে স্থানে আমাকে টিল্পনী, বৈদিক বচন, টীকা প্রভৃতি প্রয়োগ করিতে হইয়াছে, তৎসমুদয় স্থলেই আমি শ্রন্ধের পণ্ডিত শ্রীযুক্ত অমূল্য চরণ ঘোষ বিদ্যাভূষণ মহাশয়ের मश्शिा व्जश्झछि !
+ সুর্য্য সবিতার ማሟሞêነ-¶ርሃሻ ۵( 3 لا ح۔ সবিতাকে সুর্য্যের নায়করূপেও বর্ণনা করা হইয়াছে যথা :- "হিরণ্যপাণিঃ সবিতা বিচষ নিরুভে দ্যাজ পৃথিবী অংতরীয়তে। অলামীজং বাধতে বেতি সুর্য্যযভি কৃষ্ণেন বজাস দ্যামৃনোতি।”১।৩৫, ১ SS DBBDB DDDDB BBDDB BBBBD DBLDDD DBDDDDDu LL DBBB DDD बांझेरठCछन । )
