পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/৪২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vet, so ot অনিন্দ্যা । प्र्कूट्टं যখন মিলন হইল, তখন অনিন্দ্যা আর সে স্থানে থাকিতে পারিলেন की । আহারান্তে উভয়ে উপবেশন করিলে অনিল কনাকে ডাকিয়া বলিলেন,-“ম, তখন তুমি যে গানটি গাহিতেছিলে, কুমারকে সেইটি শুনাইয়া, দাও । র্যাহার কথা শুনিতে এত ভালবাসিতে আজ তিনি স্বয়ং উপস্থিত । র্তাহার কাছে আর লজ্জা কি, মা ?’ এইবার তঁহার বিষম পরীক্ষা! লজ্জা, ভয়, ও আনন্দ যুগপৎ তাহাকে অধিকার করিয়া বসিয়াছে। তঁহার হৃদয় দুরু দুরু করিতেছে ; কণ্ঠ দিয়া কিরূপে স্বর বাহির হইবে ? কিন্তু পিতার আদেশপালন করিতেই হইবে । ত্রস্ত চরণে পাশ্ববর্ত্তী কক্ষে যাইয়া কম্পিত হস্তে তিনি বীণাটি গ্রহণ করিলেন ; তাহার পর ধীরে ধীরে বীণার বাঙ্কারে স্বর মিলাইয়া গাহিলেন কাহারে কখন ঠেলে চলে যাও ফেলে, চ’লে যাও আঁধারে ; আবার কাহার অনুরাগ-পাশে - থাক অনায়াসে বাধা রে । एतानि 53न्न श्व्ल ! কেমন গে। তব এ ছিল, সুখের কুঞ্জ হ’তে সে অতুল এনেছ আকুল পাথরে ! যাও তবে দূরে চলিয়া, আসিও না পুনঃ ছলিয়া হাসির বিজুলী হানিয়া তোমার— বাড়ায়ে না। আর ব্যথারে । গীত থামিল ; কিন্তু তখনও যেন গিরণের কর্ণকুহরে। সেই বিষাদমাখা মধুর স্বর ধ্বনিত হইতেছিল। এই শোচনীয় ভাগ্য বিপর্যায়ের কি কোন প্রতীকার। তিনি করিতে পারিতেন না ? তাহা হইলে তিনি কি জন্য অস্ত্র ধারণ করেন। তখনই তঁাহার সেই অপমানের কথা, সেই প্রতিজ্ঞার কথা মনে পড়িল । এখনও পর্য্যন্ত সেই নরকের কীট জীবিত আছে । তিনি অতি কষ্টে মনের আবেগ দমন করিয়া রাজাকে বলিলেন,--“উপযুক্ত অবসর পাইয়াছি। কাল আমিই তাহাকে দ্বন্দ্বযুদ্ধে আহবান করিয়া এই অত্যাচারের ও আমার অপমানের প্রতিশোধ লইব ।” বৃদ্ধ এই কথা শুনিয়া বলিলেন- ‘বৎস তোমার যদি বিবাহ না হইয়া