পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/৫০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৭২, আর্য্যাবত্ত।। ৪র্থ বর্ধ-৬ষ্ঠ সংখ্যা। " রঘু পাগুলা। দেখ, হয় আমাকে যেমন সর্বদা ডাকিয়া থাক, তেমনই রঘো’ বা "রঘু পাগলা” বলিয়া ডাকিও, আর না হয় ‘বোকা’ ‘হতভাগ’ যাহা বলিতে হয়,তাহা DDBBBii SiD DDDBB S DBDBD DDB DDBE DDuBBBD SDuBDS নাথ’ বলিয়া আমাকে কেহ ডাকিও না, আমি আমন পোষাকে নাম শুনিতে চাহি না । তোমরা যখনই বল “রঘুনাথ, অমনই তাহার সঙ্গে সঙ্গে আমার কাণের কাছে বাজিয়া উঠে ‘দেব শর্ম্মণঃ ভট্টাচার্য্য, স্বৰ্গীয় রামতনু বিদ্যাবাগীশ মহাশয়ের পুত্র।” কেন বাপু, আমার মনের মধ্যে সে সকল কথা জাগাইয়া দিয়া তোমাদের লাভ ? a. আমি "রবো পাগলা"-বেশ! তোমরা দশ জনে যদি আমাকে পাগলা বলিয়াই খুলী হও,-বেশ, আমি তাহাতে ত মোটেই রাগ করি না। আমাকে যে পাগল বলে, তাহাকে আমনই শুনাইয়া দিই— । এসে এক রসিক পাগল বাধালে গোল, ÇM Nf3 CMFORÇA COf

  • iीgजङ्ग मgछ शा'द °शिंवण झ्'द

দেখােব রসের নব গোরা । পাগল বলিলেই হয় না। পাগল হওয়া মুখের কথা নহে। গাজা, ভাঙ্গ, সিদ্ধির নেশায় অনেকে পাগল হইতে পারে ; কিন্তু আসল পাগল হওয়া বড় শক্ত রে বড় শক্ত। সেই-সেকালে একজন হইয়াছিল ; তাই সে সতীদেহ স্কন্ধে করিয়া ত্রিজগৎ ঘুরিয়া বেড়াইয়া ছিল। আর এক পাগল সেবায়-সেই যে সেবার নবদ্বীপে আসিয়াছিল। জান না ? সেই পাগল। সে বলে কি মেরেছে মেরেছে। কলসীর কাণা, তাই ব’লে কি প্রেম দেব না। এই দুই পাগল। আর তোমরা যত সব হেঁচড়া মানুষ, ইহুরের চিবি দেখিয়াই হিমালয় পর্ব্বত ভাব-তোমরা বল কি না রযো পাগলা!” তােদের কথা শুনিলে হাসিও পায়, আবার সে কথাও বলি, কান্নাও পায়। তখন মনে 憩一。