পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(*२, »७२० ) जश्डि-जशिलन । ܕܥ তাহার ঐ উক্তিকে ভাষা বলা যায়, কিন্তু তাহাকে কখনই সাহিত্যের টুকরা বলা যায় না। কারণ ঐ ক্ষেত্রে শব্দ-সংযোগের নিয়ম রক্ষিত হয় নাই। ঐ ভাষাকে আমরা মুখের ভাষা বলিয়া নিন্দা করিতে পারি,- কিন্তু তাঙ্গাকে ভাষা বলিতেই হইবে। “যদ্যপ্যাঠার সিকার খড় কিনলাম তথা প্যাক্‌ BD D 0D BB DS uu SDDuD DBDBDB BDS S DDDD BBDB DDS কারণ উহাতে বাঙ্গালা ভাষার সন্ধির নিষেধ লঙ্ঘিত হইয়াছে। বাঙ্গালায় ঐরূপ ক্ষেত্রে সন্ধি হয় না। আমরা সাধারণতঃ কথোপকথন করিলার সময় ব্যাকরণ অলঙ্কার প্রভৃতির বিধি নিষেধ মানি না, কিন্তু লিখিবার সময় উহা মানি ; সেই জন্য লিখিত ভাষাই সাহিত্য নামে অভিহিত । সংস্কৃত ভাষায় অনেক স্থলে সাহিতা ও কাব্য একই অর্থে ব্যবহৃত হইয়াছে সত্য ; কিন্তু সে সব স্থলে তাহার অর্থসংকোচ, করা হইয়াছে। বাঙ্গালায় সেই সঙ্কীর্ণ অর্থ গৃহীত হয় নাই। এ দেশে প্রথমভাগ দ্বিতীয়ভাগের পাঠগুলি, কথামালা ও চরিতাবলি প্রভৃতিও সাহিত্য। ভাপ প্রকাশাের্থ সংযুক্ত শব্দাবলী রচনামাত্রই সাহিত্য । সরকার! মহাশয় ও তঁহার রচনায় সাহিত্য শব্দের ঐ রূপ। অর্থ একেবারেই পরিহার করিতে পারেন নাই । সেই জন্য তিনিও তাহার অভিভাষণে ‘সুকুমার সাহিত্য” একাধিকবার লিখিয়াছেন । যাহা সরস তাহাই সুকুমার। রর্স না থাকিলে কিছুই কোমল বা মোলায়েম হয় না। যদি “রস রচনাই সাহিত্য’ হইত, তাহা হইলে তাহার স্কন্ধে সৌকুমার্য্যের বোঝা অনর্থক চাপিতে পারিত না । সুকুমার সাহিত্য বলিলে অসুকুমার সাহিত্যের অস্তিত্বও পরোক্ষ ভাবে স্বীকৃত হয়। সুতরাং তঁাহার সাহিত্যের সংজ্ঞা-নিৰ্দেশ যে ভ্রান্ত, তাহা তিনিই প্রকারান্তরে স্বীকার করিয়াছেন। s BB DLD DBDDBD KB B D KKBD DBDBDSSS BDBD L DLD ভাষা বলিতে আমরা সাহিত্যের ভাষাই বুঝিব। সেই ধারা বা প্রণালী কি, সরকার মহাশয় আমাদিগকে নির্দিষ্ট করিয়া দিবেন, ইহাই আমরা আশা করিয়াছিলাম। সরকার মহাশয় বলিয়াছেন যে, “ভাষা একটি জীবন্ত প্রবাহ। তাহার গতি আছে বেগ আছে।” আবার তাহার পরই তিনি লিখিয়াছেন,-“সামাজিক কোনও ব্যাপারই গড়া পেটা জিনিষ নহে। সকল ব্যাপাই ক্রমে ক্রমে গজাইয়া উঠে।” ইহাতে স্পষ্টই উপলব্ধ হয় যে, সরকার মহাশয় ভাষা সম্বন্ধে বিবর্ত্তনবাদী । বিবর্ত্তনবাদ এখন মানবের