পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ).pdf/১১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

a» আর্য্যবর্ত্ত । ७ वर्ष-२ १ ।। (২) বেনাপোলের রাজবাড়ী। ই, বি, এস, রেলপথের বেনাপোল ষ্টেশনের অনতিদূরে কাগজপুকুরিয়া গ্রামে এক প্রবলপ্রতাপান্বিত ব্রাহ্মণ জমীদার রাজা রামচন্দ্র খ্যার বাড়ীর ভগ্নাবশেষ আছে । দৈৰ্ঘ্য প্রস্থ প্রত্যেক দিকে প্রায় সিকি মাইল। রামচন্দ্রের বাড়ী পরিখা ও পুষ্করিণী ৰেষ্টিত ছিল-এখন জঙ্গলাকীর্ণ ঢিপিতে পরিণত হইয়াছে। রামচন্দ্র সম্বন্ধে “চৈতন্যচরিতামৃত”কার লিখিয়াছেন ঃ “সেই দেশাধ্যক্ষ নাম রামচন্দ্র খান বৈষ্ণবদ্বেষী সেই পাষণ্ড প্রধান ।” ইনি সুবিখ্যাত হরিদাস সাধুরী ( যবন হরিদাস) প্রতি কিরূপ অত্যাচার করিয়াছিলেন তাহা বহু বৈষ্ণব গ্রন্থে ক্রেগাধরক্ত ভাষায় লিখিত হইয়াছে। সে কথা। এ স্থলে বলিবার প্রয়োজন নাই। রামচন্দ্র বলদৃপ্ত হইয়া নবাব সরকারে করা দেওয়া বন্ধ করিয়াছিলেন বলিয়া নবাবের সৈন্য আসিয়া তঁহাকে উৎসন্ন করে। “স্ত্রী পুত্র সহিতে রামচন্দ্রেরে বাধিয়া তার ঘর গ্রাম লুটে তিন দিন ধরিয়া।” কিন্তু নিকটবর্ত্তী সর্বসাধারণ লোকের মুখে প্রচারিত তাহার পরিণামসম্বন্ধীয় প্রবাদ অন্যরূপ। শুনা যায়, নবাবের সৈন্য আসিবার প্রাকালে রামচন্দ্র স্ত্রী পুত্র ও ধনরত্নসহ একটি গুপ্ত দ্বারা দিয়া স্মৃত্তিকার নিয়ন্থ এক গুপ্ত গৃহে লুকায়িত থাকেন। উক্ত গুপ্ত দ্বার বাহির হইতে বন্ধ ছিল এবং শত্রুর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করিবার জন্য উক্ত দ্বারের ঢাবি লইয়া কালু নামক তাহার এক পরম বিশ্বন্ত তৃত্য বাহিরে লুকাইয়া ছিল। নবাবের সৈন্য অনেক অনুসন্ধান করিয়া কাহাকেও না পাইয়া ভাবিল, রামচন্দ্র ভয়ে দেশ ত্যাগ করিয়াছে। তাহারা ফিরিয়া যাইবার সম্বয় সহসা কালু তাহাদের দৃষ্টিপথে পড়ে। সে একটি পুষ্করিণীর উপর আলখিত বৃক্ষশাখায় বসিয়া ছিল। নবাবসৈন্য দ্বারা তীরবিন্ধ হইয়া কালু সেই পুষ্করিণীতে পড়িয়া প্রাণত্যাগ করে। গুপ্ত স্বারের চাবিও সেই পুষ্করিণীতে পতিত হয়। এইরূপে রামচন্দ্র ভূগর্ভে नद्रङ्गन निवेषं निषन चां शरशन ।। qषन डैीशं तिङः षाौि অপাকারে পড়িয়া আছে। গুপ্ত গৃহের উপরিভাগ এখনও “পাটনাচের জমী” বলিয়া কষিত হয় ; “কালুর পুকুর” এখনও আছে; বেষ্টন-পরিখার সুস্পষ্ট চিহ্ন ‘অগ্নি, পূর্বদিকে অহাতে শীতকালেও অল থাকে,-হয়ত কেহ পকোস্কার