পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ).pdf/২৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

0\& अशूछे-ष्य | סלסל שtףז}ל নের সমস্ত কষ্ট-সকল অভাব সানন্দো সহ্য করিতেছে। তাহার আশা, তাহার মাতৃভাষা এক দিন জগতে সম্মানের স্বর্ণসিংহাসন লাভ কৱিবে । এই উদ্দেশ্যের সংসাধন জন্য আত্মত্যাগ ও স্বার্থত্যাগ আবশ্যক। সে বঙ্গভারতীর দীন ভক্ত, তাহার সর্বস্ব দেবীর পূজার জন্য আনিয়াছে। অমূল্যচরণের এই সকল কথা বলিবার এমন ভঙ্গী ছিল যে, সরলহন্দয় যতীশচন্দ্র সহজেই তাহার কথা বিশ্বাস করিত। সে অমূল্যচরণের সাহিত্যসেবায় বিক্ষিত-পুলকিত হইত। সে বুঝিতে পারিত না, অমূল্যচরণের এই সকল উক্তির মূলে সত্যের লেশমাত্র নাই – তাহার স্বার্থত্যাগের ভাণ। কেবল লোককে ভুলাইবার জন্য। তাই এবারও যতীশচন্দ্র অমূল্যচরণের অনুরোধ এড়াইতে পারে নাই। সে তাহাকে এক শত টাকা পাঠাইয়া দিয়া লিখিয়াছিল,-তাহার হস্তে আর টাকা না। থাকায় সে আর পাঠাইতে পারিল না। এই সময় হইতে কলিকাতায় যাইবার জন্য তাহার আগ্রহ বৰ্দ্ধিত হইতেছিল। স্বল্পসময়ব্যাপী সাক্ষাতে, কথায় ও পত্রে অমূল্যচরণ তাহার সেই আগ্রহ বৰ্দ্ধানে বিশেষ সহায়তা করিয়াছিল। কিন্তু পিতাকে কি বুঝাইয়া সে কলিকাতায় যাইবে ? তাই এতদিন তাহার যাওয়া ঘটে নাই। এক্ষণে সে অন্তরায় অন্তহিত হইলেই সে বহুদিন বন্ধনের পর সহসা বন্ধনমুক্ত তেজস্বী অশ্ব যেমন মন্দুরা হইতে ছুটয়া বাহির হয় তেমনই গৃহ হইতে যাত্রা করিল। এই যাত্রায় তাহার ভবিষ্যৎ জীবন নিয়ন্ত্রিত হইবে। পূর্বে যখনই সে কলিকাতায় গিয়াছে।--তখনই সে শিক্ষার্থী, বিদ্যালয়ে বিদ্যালাভের অভিপ্রায়ে গিয়াছে। এবার তাহার অভিপ্রায় অন্যরূপ । এবার সে সাহিত্য-সেবায় যশ অর্জন করিতে কৃতসঙ্কল্প হইয়া যাত্রা করিল। এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় সাফল্যলাভ তাহার উদ্দেশ্য নহে--সাহিত্যক্ষেত্রে যশ অর্জনই তাহার উদ্দেশ্য। এবার অমূল্যচরণ তাহার আদর্শ। সে আপনার অদৃষ্টাকাশে যশের সমুজ্জ্বল দিবাকরকরব্যাপ্তির কল্পনা করিতেছিল। সে জানিত না যে, রবি করোজ্জল - মেঘলেশশূন্য গগনেও সহসা নিবিড় কৃষ্ণ কাদম্বিনীর সঞ্চার হইয়া থাকে ; প্রবল বাত্যা সেই মেঘ ছাড়াইয়া আকাশ হইতে রবিকর মুছিয়া দেয়, বৰ্জনাদে প্রকৃতির কমনীয় উপবনে বিহগবিরাব, মধুপবষ্কার আর শ্রুত হয় না-জীবনের কলরব থামিয়া যায়अलशद्र विषाए। भूङ्गाज़ थाश्लान क्षयनिष्ठ श् । DDDD DBBD BDB BDBB BDuD BDDDBDB BK DBD DDBuuDuDB