পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ).pdf/২৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RGම් আর্য্যাবর্ত্ত । ৩য় বর্ষ-৪র্থ সংখ্যা । ■ সে সকলে অনুসন্ধান করিলে শিল্পাদর্শের দুইটি প্রবাহ পরিলক্ষিত হয়। একের উৎপত্তি মিশরে-অপরের উৎপত্তি আসিরিয়ায়। সময় সময় এই দুই প্রবাহ এক অপরের অব্যবহিত পার্থে সমান্তর রেখায় প্রবাহিত হইত উভয়ে শিল্পসাম্রাজ্য অধিকার করিত ; সময় সময় দুই স্রোত বিপরীত মুখে বহিয়া যাইত ; আবার সময় সময় উভয়ে মিশ্রিত হইয়াউভয়ের মৌলিক গুণরাশির সমন্বয়ে নূতন শিল্পের সংগঠন করিত। এইরূপ অবস্থাভেদে যদি কোন কোন দেশে এমন শিল্পের উদ্ভব হইয়া থাকে-যাহা মৈশরীয়ও নহে-আসিরিয়ও নহে। তবে সে সকল শিল্পের বিশ্লেষণ করিয়া তাহাদের উপাদানবিভাগ করিলে দেখা যায়-মৈশরীয় ও আসিরিয়া উপাদান ব্যতীত সে সকলে আর কিছুই অবশিষ্ট নাই। প্রকৃতপক্ষে পারস্য, হেটিট, ইহুদী, ফোনিসিয়া বা কার্থেজ-কাহারও মৌলিক শিল্প নাই- সবই মিশরের ও আসিরিয়ার শিল্পের সংমিশ্রণোৎপন্ন । একান্ত বিস্ময়ের বিষয় যে ভারতীয় শিল্পাদর্শ প্রাচ্য ভূখণ্ডের অৰ্দ্ধাংশে অনুসৃত, লেখক তাহার উল্লেখও করেন নাই। চীনের বৌদ্ধ শিল্প যে ভারতীয় তাহার বহু প্রমাণ বর্তমান । * জাপানের শিল্পে ও সভ্যতায় ভারতীয় প্রভাব সর্ব্বত্র সপ্রকাশ। জাপানের সবই ভারত হইতে গৃহীত। বৌদ্ধ ধর্ম্ম ভারত হইতে জাপানে আসিয়াছিল— আর বৌদ্ধ ধর্ম্মই জাপানে সভ্যতার প্রবর্ত্তক। এই সভ্যতা চীন হইতে জাপানে গিয়াছিল সত্য, কিন্তু চীনের সভ্যতা তখন DBDBDDuDBD DBDB DBKBDBSS S KBBB LBDBBD DB DBDDD BDD D D ভারতীয় আদর্শ বিদ্যমান। জাপানে বৃদ্ধ হইলে নরনারী যে সন্তানদিগকে সংসারভার দিয়া অবসর গ্রহণ করে সে বাণপ্রস্থের অনুকরণ। জাপানী ধর্ম্মেও ভারতীয় ধর্ম্মের বহু প্রথা প্রবর্ত্তিত হইয়াছে। জাপানী ভাষায় ভারতীয় প্রভাব দেখা যায়। স্থাপত্য ও ভাস্কর্য্য হইতে অন্নাহারা পর্য্যন্ত জাপানের সবই ভারত হইতে গৃহীত। ভারতীয় প্রভাব ভারত হইতে চীনে -চীন হইতে কোরিয়ায় - কোরিয়া হইতে জাপানে গিয়াছিল। । D LKKDB TDD sBBDB L DDDBu DBBBD DBBD DD করা যে কিরূপ অজ্ঞতার পরিচায়ক তাহা কি আর বলিয়া দিতে হইবে । বাস্তবিক এই শিল্প বিশেষভাৰে আলোচনার যোগ্য, এবং এই শিল্পের নিদর্শন A. Anderson's 'Catalogue of Japanese and Chinese Painting Chamberlain's 'Things Japanese, 曙