পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ).pdf/৪১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V938 আর্য্যাবর্ত্ত | ७ वर्ष-७ न६१J নির্ম্মিত হয়। রাজা চোলা আজ হইতে প্রায় দ্বাবিংশ শতাব্দী পূর্বে বর্তমান ছিলেন। সুতরাং অতি প্রাচীন কালেই যে এই স্থানে মধুসূদনের মাহাক্স্যে এক বিপুল সমৃদ্ধিশালী নগরী গঠিত হইয়া উঠিয়াছিল এরূপ অনুমান অযৌক্তিক নহে। কিন্তু এই বৃহৎ নগরী কিরূপে ধ্বংসপ্রাপ্ত হইল, তাহার কোন ঐতিহাসিক বিবরণ পাওয়া যাস না । জন প্রবাদ এই যে পর্ব্বত পৃষ্ঠস্থ মধুসূদনের মন্দিরের এবং এই নগরীর ধ্বংসসাধনও সু প্রসিদ্ধ কালাপাহাড়েরই অন্যতম কীর্ত্তি। পর্ব্বতগাত্রে ক্ষোদিত প্রস্তরমূর্ত্তি সকলের দুরবস্থা দেখিলে এই জনপ্রবাদ নিতান্ত অমূলক বলিয়া মনে হয় না ! পূর্ববর্ণিত অট্টালিকার অনতিদূরে একটি প্রস্তরনির্ম্মিত বিজয়তোরণ। তোরণপৃষ্ঠস্থ সংস্কৃত শ্লোক দেখিয়া মনে হয়, ১৫১ ১ শকাব্দায় এই নগরী বিদ্যমান ছিল এবং সেই সময়ে গিন্দু মুসলমান যুদ্ধের বিজয়চিহ্ন স্বরূপ এই তোরণ ছত্রপতি কর্তৃক মধুসূদনের নামে উৎসর্গীকৃত হইয়াছিল। এই বিজয়তোরণের প্রতিষ্ঠা হইতে মনে হয় যে, বহুদিন ধরিয়া এই স্থানে হিন্দু মুসলমানের মধ্যে বিরোধ চলিয়াছিল এবং সেই দীর্ঘ বিরোধের ফলেই, বোধ হয়, ক্রমশঃ এই নগরী। জনশূন্য হইয়া পড়ে। নগর জনহীন হইলে মধুসূদনের বিগ্রহ প্রায় এক ক্রোশ দুরবস্তী বৌসি গ্রামে নীত হয়। এক্ষণে বৌসি গ্রামস্থ বৃহৎ মন্দিরেই মধুসূদনের স্থায় অবস্থান। বৌাসর নবনির্ম্মিত মন্দিরটি প্রশস্ত ও শোভাময় এবং মধুসূদনের বিগ্রহও সুদৰ্শন । এখন কেবল মকর সংক্রান্তির সময়ে মধুসূদনের বিগ্রহ ছত্রপতি নির্ম্মিত বিজয়তোরণ তলে নীত হয় এবং সেই সময়ে এই স্থানে পক্ষাকালব্যাপী বিপুল মেলার সমাবেশ হইয়া থাকে। জনপ্রবাদমতে এই মেলার উৎপত্তি এইরূপে হয় :-কাঞ্চীপুরের রাজা ছত্রপতি চোলা কুণ্ঠ রোগাক্রান্ত হয়েন । এই নিদারুণ ব্যাধি হইতে মুক্তি পাইবার অভিপ্রায়ে রাজা ভারতবর্ষের প্রায় সমস্ত তীর্থ পর্য্যটন করিয়াও সফলকাম হইতে না পারিয়া অবশেষে হতাশ হৃদয়ে মন্দারে আসিয়া উপস্থিত হয়েন। এই স্থানে গিরি মূলস্থ “মনোহর কুণ্ড” নামক এক সরোবরে মান BDBDBDBL DBBDB DDDuDB BBD SDDDBDB SDDDSS DDB BDBBD জলের এই অপূর্ব্ব রোগনাশক শক্তির কারণ ছিল। প্রবাদ এই যে, ব্রহ্মা এই গিরিশিরে বহু লক্ষ বৎসর তপস্যা করেন। তপস্যা সমাপ্ত হইলে তিনি DDDD DDD BDBBB BDBD BDBD DDD DDD DBDBBDB gBBB BDD