পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ).pdf/৮৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

5ਹ, || রাধারাণী । ۹ (س Mbong রামরতনের একটি সন্তানলাভ । তাহারই দুই বৎসর মধ্যে কন্যা জন্মগ্রহণ করে। তাই বৃদ্ধ সাধা করিয়া তাহার নাম রাখিয়াছিলেন- রাধারাণী । রাধারাণী চাষার মেয়ে, তথাপি তাহার সৌন্দর্য্যের প্রশংসা অনেকের মুখেই শুনা গিয়াছে। রাধারাণী যখন রক্তাত মাংসল গণ্ড লইয়া একগাল হাসিতে হাসিতে পাড়ার ডাক্তার বাবুর বাড়ী ছুটিয়া যাইত, তখন ডাক্তার বাবুও তা হায় প্রশংসা না করিয়া থাকিতে পারিতেন না । রাধারণীর একটা বিশেষত্ব ছিল, সে প্রায়ই বাড়ী থাকিত না-আহারের সময় তাহার বৃদ্ধা ঠাকুরমা বা পিতা তাহাকে পাড়ার ভিতর হইতে খাজিয়া আনিতেন। রাধারাণীর অল্পবয়সের এই কু-অভ্যাসের জন্য তাহার বৃদ্ধিা ঠাকুর-মা যথেষ্ট চিন্তিত হইয়া পড়িয়াছিলেন এবং সময়ে সময়ে তাহার জন্য দুঃখও করিতেন। কিন্তু বৃদ্ধ একমাত্র নাতিনীর বিরাট স্নেহনীরে যখন অবগাহন করিতেন, তখন সকলই ভুলিয়া গিয়া দেবতার নিকট তাহার অক্ষয় পরমায়ু ও একটি ভাল। “বরে”র প্রার্থনা মাত্র করিয়া বসিতেন-উপরে উক্ত কু-অভ্যাসের কথা ऊँश्ांद्र अiद्र 6न जभाश मgन अनिष्ठ नi । দেখিতে দেখিতে রাধারাণী দশমীবর্ষে পদাৰ্পণ করিল। তখন তাহার সৌন্দর্য্য আরও বাড়িয়া উঠিতেছিল। বর্ষার নবব্যারিসম্পাতে ক্ষীণপ্রাণা লতিকার অঙ্গসমূহ সরস হইয়া যেমন নয়নবিমোহন সৌন্দর্ঘ্যের সৃষ্টি করে, তদ্রুপ রাধারাণীর প্রতি অঙ্গের মধ্য হইতে একটা সুখকর সৌন্দর্য্যজ্যোতিঃ আবির্ভূত হইয়া সকলকেই বিমুগ্ধ করিয়া দিত। সে দিন দিনই সঙ্কোচের পথ পরিত্যাগ করিয়া যেন বিকাশের পথে চুটিয়া চলিয়াছে। পাড়ার সকলেই বলিত -- রাধারাণী যেন প্রকৃতই “রাধারাণী” । বৃদ্ধ তখন মনে মনে যে আনন্দ অনুভব করিতেন, তাহা নরলোকের অদৃশ্য হইলেও, বৃদ্ধাকে এক দিন বলিতে শুনা গিয়াছিল যে, রাণীকে আর কোথাও বেড়াইতে যাইতে BD DDD DS KSLD BDBDD DBBB DBBDDBD B BDLSSS ( R ) DD DSDD BBSS BB KL DBBD DDDBBBDB BDD BDBDBD BDD BLSS LBB DD DDS DDD DB DBBBD DB BDDBDBB হইতেছে। লোকের পেটজোড়া প্লীহা, হস্তদ্বয় ক্ষীণ- পাঞ্জরের অস্থিগুলি iDDD D ELBDYSS D EE DBD SSBtuBE DBS DDY DDt BBDD Di BB EEED KDYSGB DBBD DBES DDSS S DBBB