পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৮৩

73, 8 898 b | মানব-প্রহেলিকা । ዓ e (፫ তাহা আত্মার প্রকৃত চৈতন্যের বিকার বা বৈকল্যমাত্র,-সেইজন্য স্বপ্নের সহিত উহার তুলনা করা হইয়াছে। সেই জন্য শাস্ত্রকারগণ জীবনকে স্বপ্নমগ্ন DBDBDSDBS BDB gBBDDBD DgDKK DD BDBDB BDDDD DBDBSBDDD ঐরাপ বিকৃত জ্ঞান জন্মে। যখন উহা বিকৃত হয়, তখন সেই দৃষ্টি ও সেই LDD DBDD BBB D L DKS BBD S KDLSS BDBB BD DD DBBDBD DDB BDDSDBB BB DD K BDBD TBBDD BB DSS Y DD DBB দৃষ্ট শক্তি লুপ্ত হয়,--মস্তিষ্ক নষ্ট হইলে সংজ্ঞা লোপ পায়। কারণ জড়াধিষ্ঠিত আত্মার দৃষ্টি শক্তি ও সংজ্ঞা তখন স্মৃত্তি পাইবার পথ পায় না। সুতরাং দেহাধিষ্ঠিত আত্মার ঐ শক্তি থাকিলে উহা লুপ্ত বলিয়াই মনে হয়। কিন্তু যখন আত্মা দেহ হইতে বিচুত হয়, তখন তাহার ঐ শক্তি আবার প্রকাশ 어 | gDDDB BO BD D DDB KLDS DDD EDE gD BBD BB D BBB BB ছাড়িয়া যান, --তখন তিনি কি নির্ম্মল আত্মরূপ পরিগ্রহ করেন ? ভগবান ব্যাস শারীরিক মীমাংসায় বলিয়াছেন যে, জীব পরলোকে গমন সময় পঞ্চ সুন্মভুত বেষ্টিত হইয়া যায়! উহা তঁহার ভাবী দেহের অপ্রকট বীজস্বরূপ। উহাই সুন্ম শরীর। উহার অন্য নাম প্রাণময় কোষ ও মনোময় কোষ । ইহাতে জীবের অনুষ্ঠিত কর্ম্মাদি বীঙ্গরূপে নিহিত থাকে। দার্শনিকগণ বলেন,-“তস্মাৎ বীজৈর্ব্বেষ্টিত এবা পরলোকং গচ্ছতীিতি।” – অর্থাৎ জীব স্বীয় ভাবী জন্মের স্কুল শরীরের বীজ স্বরূপ স্বাক্ষ্মভুত পরিষ্টিত হইয়া দেহ ত্যাগ করে । অত্যন্ত স্কুল কথায় বলিতে গেলে বলিতে হয় যে, দেহভিন্ন আত্মা নিজের কর্ম্মফলাদি অজ্জিত শক্তি অনুসারে পুনরায় দেহ গঠন করিয়া লয়। দেহমুক্ত আত্মার শক্তি সেই সুন্ম দেহের ভিতর দিয়া প্রকাশ 2ांश । হিন্দুর এই অধ্যাত্মতথ্য জড় বিজ্ঞানের গম্য নহে, সুতরাং জড়বিজ্ঞান দ্বারা এই তথ্য স প্রমাণ করিবার প্রয়াস নিস্ফল। কথাটি পরে একটু কাজে লাগিবে বলিয়। এই স্থানে এইটুকু বলিয়া রাখিলাম। शैक्षनि ट्रेष१ भू{थ१५Jब्र।