পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गंस्कान्, भऍs० ॥ মহেশপুরের সূর্য্যরাজ। “ነዓ¢ বলা বাহুল্য, শুনিয়া ধরাশায়িনী হই নাই । পিতার উপদিষ্ট বেদান্তদর্শন সুখে দুঃখে, সম্পদে বিপদে, রক্ষা-কবচরূপে আমার রক্ষা করিয়া আসিয়াছে। শ্রীযতীন্দ্রমোহন গুপ্ত। মহেশপুরের সূর্য্যরাজ। ( প্রতিবাদ ) আমরা ১৩১৯ সালের আশ্বিন সংখ্যা ‘‘আর্য্যাবর্ত্তে” “মহেশপুরের সুর্য্যরাজা” প্রবন্ধ দেখিয়া নিরতিশয় দুঃখিত হইলাম। বল্লালসেন তাহার নির্বাসিত পুত্রকে যথাসময়ে আনয়ন করায় সন্তুষ্ট হইয়া জালজীবী কৈবর্ত্তাদিগকে জলচরণীয় করিয়াছিলেন, এই গল্প যে সম্পূর্ণ অলীক উপন্যাসমূলক, তাহা আমি ১৩১৭ সালের অগ্রহায়ণ মাসের “সুর্য্যদ্বীপ ও সুর্য্যমাঝি।” শীর্ষক প্রবন্ধে ‘নব্যভারতে” প্রমাণ করিয়াছি । বল্লাল কর্তৃক কোন অনাচরণীয় জাতি আচরণীয় হইতে পারে না। কোন যুগেই ব্রাহ্মণগণ এত নিস্তেজ ছিলেন না। রাজাজ্ঞায় অন্ত্যজ জাতির জল ব্রাহ্মণ পান করিবেন, ইহা অসম্ভব । যে ব্রাহ্মণগণ, বল্লালসেন চণ্ডালী উপপত্নী গ্রহণ করায় অনাচার দুষ্ট বলিয়া তাহার পৌরোহিত্য অনায়াসে পরিত্যাগ করিতে পারিয়াছিলেন, তাহারা বল্লালের ভয়ে অন্ত্যজ জাতির জলপান করিয়াছিলেন, ইহা সম্পূর্ণ অসম্ভব। ব্রাহ্মণগণ যে বল্লালের পৌরোহিত্য পরিত্যাগ করিয়াছিলেন, তাহা মহাপ্রভুর সমসাময়িক প্রসিদ্ধ রাঢ়ীয় ঘটক DB KLDD DDBDLYO BDD DDB BYSS DEES “বল্লাল লয়। যদি পদ্মিনী জাতিহীন । লক্ষ্মণ কহে, দ্বিজে এ প্রথা ত দেখি না ৷ তাই বল্লাল ত্যজে কুপুত্র বলি সুতে। লক্ষ্মণ ত্যজে পিতা বৈদ্যাকুল রক্ষিতে ॥ ইথে উভয় পক্ষের বৈদ্য পতিত ব্রাত্য । ক্রমশঃ বৃষিলে গণ্য অত্রখ। তন্ত্রত্য৷