পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

va, »e» বৈদিক माछ । boo e আর্য্যগণ সোমরস পান করিতে বড়ই ভালবাসিতেন । কেবল ভারতীয় আর্য্যগণের মধ্যে নহে, পরন্তু সমস্ত প্রাচীন আর্য্যসমাজেই সোমরসের সমধিক ব্যবহার ছিল । এই আর্যজাতির এক শাখা ; ইরাণীয়দিগের মধ্যে সোমরসেন ব্যবহার ও উপাসনার BKS gD K L S SYD SBBB Su DDS BDDDB SBgD ন্যায় তাহদের ধর্ম্মশাস্ত্র “আবেস্তর” অনেক স্থলে “চাওমার” প্রশংসা দেখিতে পাওয়া যায়। উদাহরণের জন্য একটি অংশেল অনুবাদ দিতেছি। :-“আমরা কাঞ্চনবর্ণ ও সুদীর্ঘ হাওমাকে সজ্ঞদান করি। তিনি জগৎকে বুদ্ধি করিতেছেন, তিনি মৃত্যুকে দূরে রাখিয়াছেন।” ১৯৬৩ সুক্তে সোমরস-প্রস্তুত- প্রণালী লিখিত আছে । আর্য্য-রমণীগণ পস্তর দ্বারা সোমলতা নিপীড়িত করিয়া ও তৎপরে অঙ্গুলিদ্বারা পেষণ করিয়া রস বাহির করিতেন। পরে সেই রসকে জলের সহিত মিশ্রিত করিয়া মেষ-লোমনির্ম্মিত ছাকনির দ্বারা ছাকিয় লওয়া হইত। আর্য্যগণ সেই শোধিত রসের সহিত ক্ষীর অথবা দধি মিশ্রিত করিয়া পান করিতেন। ক্ষরণশীল সোমের বর্ণ শুভ্র । কিন্তু কোন কোন স্থলে ইবিড়বর্ণ বা পিঙ্গলবর্ণ বলিয়াও উল্লিখিত হইয়াছে। প্রাচীনু ভারতে মদ্যপান। BBD DDDLD DDB DBBDBS DBDBDBD BBBD BBiB DDSS BDD D KgB প্রাচীন ভারতের প্রধান সম্পত্তি ছিল। ঋগ্বেদে পালিত পশুর মধ্যে গো, মহিষ ও অশ্বেরই অধিক উল্লেখ দেখা যায়। এতদ্ব্যতীত হস্তী, উষ্টি প্রভৃতি পশুর উল্লেখও স্থানে স্থানে আছে। ৮৫৬৩ ঋকে অগ্নিদেবের নিকট একশত দাসের প্রার্থনা দেখা যায়। ৮৪২৷৷৩২ সুক্তে পুনঃ “শতং দাসম” শব্দের ব্যবহার দেখিয়া অধ্যাপক রথ ( Roth ) অনুমান করেন যে, উন্নতির সহিত মেষের ন্যায় প্রাচীন ভারতে দাসও বিনিময়ার্থ ব্যবহৃত হইত। यiौन उद्धष्ठद्ध मन्त्र । প্রাচীন ভারতে নিষ্ক নামক এক প্রকার মুদ্রার প্রচলন ছিল বেদে বহুবার এই নিষ্কের উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। মুদ্রার প্রচলন ব্যতীত সামাজিক উন্নতি সমধিক সাধিত হইতে পারে না। প্রাচীন ভারতে নিষ্কের প্রচলন আরব্ধ হইলে, সম্পদের বিশেষ উন্নতি হইয়াছিল। ঋক হইতে তাহা বেশ বুঝিতে পারা যায়।-৮৪৭ সুক্তে জানিতে পাবা যায় যে, সমাজে ধনবানের সংখ্যা যত্বই বন্ধিত श्शेब्रांछ्याि, उउद्दे एखद्र खात्रांफुषद्र बृक्षि পাষ্টয়াছিল। ক্রমে