পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*FRP, ox | विख्ठांना ७ श्लूिबाबश् । b”o እo পৃথিবীর চতুর্দিকেই নানা প্রকারের জীবাণু ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত রহিয়াছে। ইহারা, জমী হইতে উৰ্দ্ধে আধিক্রোশ, এবং জমির তলে ছয় সাত ফিট পর্যন্ত বিরাজ করে। তবে, জমী হইতে যত উৰ্দ্ধে বা নিয়ে যাওয়া যায়, ততই ইহারা সংখ্যায় ও ক্ষমতায় হীন হইয়া পড়ে। জীবাণুগণ সাধারণ চক্ষুর অগোচর ; অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্য ব্যতীত তাহারা অলক্ষ্য। এই সকল জীবাণু, সাধারণতঃ দুই শ্রেণীতে বিভক্ত-একশ্রেণীর জীবাণু রোগাৎপাদক। অপরগুলি রোগের কারণ নহে। এই শেষোক্ত শ্রেণীর কতকগুলি জীবাণু পচন উৎপাদক । যদি কোথাও একটি পাত্রে অন্নে জল মিশ্রিত করিয়া রাখিয়া দেওয়া যায়, তবে সেই অন্ন আর সুস্বাদু থাকে না, অমরসাত্মক হইয়া পড়ে ; ক্রমশঃ দেখিতে পাওয়া যায় যে তণ্ডুলের প্রত্যেক দানাট ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণায় পরিণত হইয়াছে; তাহার আরও কিছুকাল পরে দেখা যায় যে তণ্ডুলের কণাগুলি ক্রমশঃই BDDDB DBDDDBDS S DBDBBSLBD DD BBDBBDLSBDSu DB BB DBD তণ্ডুলের চিহ্নও বর্তমান থাকে না-সকলই জলের মত তরল হইয়া গিয়াছে ; আরও কিছু কাল পরে, সেই তরল পদার্থটির উৎসেচনা (fermentation) হইয়া বুদ্ধ দি নিৰ্গত হয়। ইহাই পচন ক্রিয়ার দৃষ্টত এবং ইহা পচনকারক জীবাণু দ্বারা সংঘটিত হয়। এই পচন-কারক জীবাণু না থাকিলে আজ আবর্জনায় পৃথিবী পরিপূরিত হইত, আজি জমীর সার হইত না । কিন্তু অপর যে কোনও বিধায়ে পচনকারক জীবাণুগুলি মানব জাতির পক্ষে হিতকর হইলেও, পচনকারক জীবাণুগুলি, পরোক্ষে মানবজাতির বিষম শত্রু । যেখানেই পচনক্রিয়া সংসাধিত হয়, সেই খানেই জলের ও উত্তাপের আবির্ভাব হইয়া থাকে এবং তৎসঙ্গে গলিত পদার্থ হইতে সার-নামক জীবাণুগণের ভোজ্যেরও সৃষ্টি হইতে থাকে। তাই বলিতেছিলাম, যে, যে স্থানে পচনক্রিয়া হয়, সেই স্থানেই রোগজীবাণুগণের DDDD DDD SS DDD DB BB BDBDBDBBgBDB DD BBBS LBDBS BB স্থানেই পচনকারক জীবাণুগণের সমাদর। পরস্পর পরস্পরের মুখাপেক্ষী। • এই সংক্ষিপ্ত বিবরণ হইতে জীবাণু সম্বন্ধে কতক আভাস লাভ করা গেল। অধুনাতন চিকিৎসকমণ্ডলী জীবাণুগণকে অনেক রোগের কারণ নির্দেশ করিয়া থাকেন। এই জীবাণুগণ বড়ই সংক্রামক। এই জীবাণুগণের রোগোৎপাদিক শক্তির বাহ বিকাশ হইতে, সাধারণতঃ, দশ দিবস কাল লাগে। এই কথাগুলি যদি মনোযোগ সহকারে প্রণিধান করিয়া থাকেন, তবে পাঠক মহাশয় श्म्यूिन अप्नो-बावरांन भी अंश्न कब्रिाड शाब्रिहवन।