পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/১২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ, ১৩১৯ ৷৷ बशू । on একটি ক্ষুদ্র দ্বারপথে তাহারা একটি প্রাঙ্গণে উপনীত হইল। প্রাঙ্গণে জল দাড়াইয়াছে। সেই “জাল ভাঙ্গিয়া” তাহার একটি জীর্ণ কাষ্ঠনির্ম্মিত সোপানশ্রেণী বহিয়া মাটিকোটার দ্বিতলে একটি কক্ষে পৌছিল। সেই ঘরের এক পাশ্বে একটি মলিন শয্যায়। একজন মরণাহত রোগী শায়িত । ঘরে একটি কেরাসিন ডিবা অতি সামান্য আলোক ও প্রচুর ধূম উদগার করিতেছিল। ডিবার মুখে পলিতা পুড়িয়া অঙ্গারের কোরকের মত দেখাইতেছিল। কুলী টোকা দিয়া সেটি ভাঙ্গিয়া দিলে আলোক উজ্জ্বল হইয়া উঠিল। সুরেন্দ্রকুমার দেখিল, সম্মুখে অমিয়নাথ ও রমা। সে বলিল-“কে ठाभिशनार्थ-भिन्न भिद्ध !” অমিয়নাথ বলিল, “হা, আমার পত্নী রমা ।” সুরেন্দ্রকুমার বলিল,-“আমি তাহা শুনিয়াছি। শুনিয়া যে কত • সুখী হইয়াছি, তাহ বলিতে পারি না । আমাকে ক্ষমা করিবে কি ?” “তুমি এখন ক্ষমা বা ক্রোধ সকলেরই অতীত লোকের যাত্রী। তোমাকে আমি ক্ষমা করিয়াছি।” সুরেন্দ্রকুমার বলিল,-“মৃত্যুর পুর্বে যে তোমাদের দেখা পাইলাম-এ- আমার পরম সৌভাগ্য। এই দীর্ঘ দশ বর্ষ কাল যে কথা ব্যক্ত করি নাই ও করিতে পারি নাই আজ তাহ ব্যক্ত করিবার সময় আসিয়াছে। যাহার বন্ধুত্বে আমি জীবনে সুখ ও শান্তি পাইয়াছিলাম। তাহার বিরক্তিভাজন হইয়া আমি বিষম বেদন অনুভব করিয়াছি ; আজি আশা হইতেছে, মৃত্যুর কুলে, আবার তাহার বন্ধুত্ব ফিরিয়া পাইব ।” সে বলিল, “অমিয়নাথ, মনে পড়ে-দশ বৎসর পূর্বে যে দিন অপরাহ্নে তুমি কুমারী চারুশীলা দাসের সহিত তোমার বিবাহ স্থির হইয়াছে আমাকে এই শুভ সংবাদ দিতে আসিয়াছিলে ?” তাহার কোটরগত নয়নের দৃষ্টি অমিয়নাথের মুখে সংস্থাপিত হইল। অমিয়নাথ বলিল, “হঁ।” সুরেন্দ্রকুমার বলিল, “আমি তোমার কথা শুনিয়া স্তম্ভিত হইলাম। তোমরা জানিতে না-কিন্তু আমি জানিতাম-চারুশীলার দেহে কুষ্ঠরোগ আপনার অধিকার বিস্তাৱ করিয়াছিল । আমি চিকিৎসা করিতে যাইয়া ইহা জানিতে পারি ; আরও জানিতে পারি, গলিত-কুষ্ঠে তাহার জননীর शुछ्! श्ब्र ! 6द्भक्रूञ ८ २।। সকলে KDBD SS S DB SDDSBYY BDBBDDD