পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/৩৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

site, 0Ys জীবন-সংগ্রামে সহায় । • \98) জীবন যদি জীবের আকাজিলেক্ষত বস্তু হয়, তাহা হইলে সেই ঘাতপ্রতিঘাতগুলিও আকাঙ্ক্ষিত হইবে না কেন ? পক্ষিজননী যখন তাহার নীড়মধ্যে KDBBLBDBDS S S BDB DBBBDS SDD DDS DLDB SDDSS DBBBD DBG খাদ্য সংগ্রহ করিয়া সেই শাবকগুলিকে আহার করায়, তখন কি সে এই কার্য্যে বিরক্তি বা ক্লেশ্ব অনুভব করে ? কখনই না । একটা অজ্ঞাত শক্তি তাহাকে এই কার্য্যে প্রাণোদিত করিতেছে । ইহাই যেন তাহার জীবনের ব্রত-এই উদ্দেশ্যেই যেন তাহার সৃষ্টি-ইহাতেই যেন তাহার সুখ । ইহা যদি কিঞ্চিম্মাত্র বিরক্তিকর। কার্য্য হইত, তাহা হইলে কেহ বোধ হয় স্বতঃপ্রবৃত্ত হইয়া ইহাতে প্রবৃত্ত হইত না। এই মোহিনী শক্তিটুকুই জগৎযন্ত্রের প্রাণ স্বরূপ। এই শক্তির বলে এবং কৌশলে এই বিশাল বিশ্বব্রহ্মাণ্ডটা BD DD DBB DD DDDB BBDD BD DBBBBzS SBDDDBDDL এই নিয়ম বর্তমান। কোন একটা জড় বস্তুর অপর কোন একটা না একটা আকর্ষণ আছে-একটা সম্প্রীতি আছে । চুম্বক লৌহ দেখিলেই আকর্ষণ করিবে, চিনি জলে দিলেই মিশিয়া যাইবে । জীবন ধারণ করিতে গেলে আত্মরক্ষা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় । কিন্তু তাই বলিয়া সকল জীবই আত্মরক্ষার জন্য সতত সতর্ক হইয়া আক্রমণের প্রতীক্ষায় বসিয়া নাই। সকল জীবই তাহদের জীবনের কল্পিত অথবা বাস্তব সুখসম্পদ উপভোগ করিতেছে। বিপদের কথা তাহারা আদৌ ভাবে না। তবে বিপদ যখন উপস্থিত হয়, তখন আত্মরক্ষার জন্য তাহারা সচেষ্ট হয় । পূর্বেই বলা হইয়াছে যে, স্বভাবের লীলা কেবল ক্ষুদ্র বৃহৎ সংখ্যাতীত আহলে পরিপূর্ণ। এই সকল আহিব চালাইতে হইলে কতকগুলি অস্ত্রশস্ত্রের প্রয়োজন। কারণ, বিনা অস্ত্রে যুদ্ধ কখনও সম্ভবে না। যখন দুইজনে হাতাহাতি হয়, তখন তাহদের হাত দুইখানাই অন্ত্রের কার্য্য করে । এমন কি যাত্রার দলের বৃথা যুদ্ধেও ধারহীন তরবারি, আবদ্ধপুচ্ছ শরযুক্ত শরাসন এবং তুলাপুর্ণ গদার প্রয়োজন। সেই জন্য প্রকৃতি কতকগুলি অন্ত্রের স্বজন করিয়াছেন । এই সকল অস্ত্রের মধ্যে কতকগুলি যেমন আক্রমণের জন্য তেমনই কতকগুলি আত্মরক্ষার উদ্দেশ্যে স্থষ্ট হইয়াছে। প্রকৃতি এক সঙ্গে ঢাল এবং তলোয়ায় উভয়েরই স্থষ্টি করিয়াছে। প্রকৃতি নিরপেক্ষ জননী। মাংসাশী পশুর ভয়ঙ্কর দত্তশ্রেণী, শিকারী পক্ষীর বক্র চণ্ডুং ও নখর, সৰ্পের বিষময় দত্ত, কীটের হল প্রভূতি এই সকল আক্রমণের জন্য । পক্ষান্তরে আবার