পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२७ ' V. আর্য্যাবর্ত । ৩য় বর্ষী- ১ম সংখ্যা । আজ বিরজাকে কায করিতে প্রবৃত্তা দেখিয়া শ্বাশুড়ী আবার বলিলেন, SSLDLLS DS DD DDD BDBBBDBBD SS BBD DiYB DBBDBD BDL S বিরাজা বলিল, “মা, চুপ করিয়া বসিয়া থাকিব কেন ?” “মা আমার, আমি আর কয় দিন আছি? সংসার তোমার ; সব তোমাকেই করিতে হইবে। তখন যে, মা, কাযে আর অবসর পাইবে না ! আমার সংসারে আর ত লোকও নাই। তখন সংসারের কায-ছেলেদের লালনপালন-কত কাব্য পাইবে। যে কয় দিন আমি আছি, তোমার গাত্রে কেন আঁচ লাগিবে, মা ?” s এই সময় ব্রজেন্দ্র স্নানাগার হইতে বাহির হইয়া আসিল । মা’র কথা শুনিয়া সে দ্বারদেশ হইতে জিজ্ঞাসা করিল, “কি, মা ?” তাহার কণ্ঠস্বর শুনিয়া বিরজা ঘোমটা টানিয়া দিল। " শ্বাশুড়ী তাহার নিকট পুত্রবধূকে মস্তকে অবগুণ্ঠন দিতে দিতেন না ; বলিতেন, “তুমি আমাকে লজ্জা করিতে পাইবে না।” মা বলিলেন, “এই দেখ, দুষ্ট মেয়ে আমার কথা শুনে না,-রাত্রি পোহাইতে না পোহাইতে উঠিয়া স্নান করিয়া আমার কায করিতে চাহে ।” : ব্রজেন্দ্র হাসিয়া বলিল, “বড় তা অন্যায়। মা, এখন হইতে তুমি বেলায় উঠিতে আরম্ভ কর।--তাহা হইলেই ঠিক হইবে।” ব্রজেন্দ্র চলিয়া গেল । মা বিরজাকে বলিলেন, “মা, তুমি যেমন করিয়া সব কাব্য করিতেছ, তাহাতে আমার আর কোন কাব্যই থাকে না । যতদিন তোমার ছেলেদের লইয়া নূতন কায না পাইতেছি ততদিন তুমি এত কায করিলে আমি কি লাইয়া থাকি ?” विश्वक लज्जाग्र भूध मठ कब्रिण । মা বলিলেন, “কর্ত্তার বড় ইচ্ছা ছিল--তোমাকে ঘরে আনিবেন। তাহার অদূষ্টে নাই-তাই তোমাকে ঘরে আনিয়া যাইতে পারে নাই।” মা দীর্ঘশ্বাস ত্যাগ করিলেন। র্তাহার নয়নে অশ্রু দেখা দিল। বাস্তবিক বিরজার আগমনে ব্রজেন্দ্রের গৃহ যেন আনন্দালোকে সমুজ্জল ও সুন্দর হইয়া উঠিয়াছিল। তাহার সংসারে ८७ দুঃখের চিহ্নমাত্র ছিল না-বুঝি সম্ভাবনাও ছিল না। সংসারে সুখ দুল্লার্ত-সেই দুল্পর্ক সুখভোগ কয় জনের ভাগ্যে ঘটিয়া থাকে ? . . . . .