পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ, ১৩১৮৷৷ আয়ুর্বেদের ইতিহাস । ৬৯৩ : রত্নরাজি রহিরাছে। এখনও শত শত কীটদষ্ট অতিজীর্ণ তালপত্রের পুথি “ষকের মত র্তাহাদের অমূল্য সম্পদ রক্ষা করিতেছে। এখনও সমস্ত ঐশ্বর্য্যই অবিকৃত, কেবল অনেক দিনের অনাদরে বিশৃঙ্খল। এখনও সকল ভ্রাতায় মিলিয়া পরিত্যক্ত ভদ্রাসনের পুরাতন ঘরকান্না আবার আমরা গুছাইয়া লইতে পারি। তাহা হইলে আমাদের ‘রত্নমালিনী রাজপুরী”- DBDBDDD DBDDD BBD SkBDDD BBBtB BDB BDBDBDB KSDD DD উঠিবে। স্বদেশীকে পূর্ব্বতন মহত্ত্বের কথা বুঝাইতে গেলে, আয়ুর্ব্বেদের কথা পাড়িতে হয়। কেন না, আয়ুর্ব্বেদের ইতিহাস আমাদের উন্নতি ও সভ্যতার ইতিহাস। আয়ুৰ্বেদ শুধু চিকিৎসা শাস্ত্র নহে, পরন্তু আয়ুর্ব্বেদে জড় ও জীবশক্তির সামঞ্জস্য। জীবন-মরণের ঘনিষ্ঠ কুটুম্বিতার নামই আয়ুর্ব্বেদ। জীবন যজ্ঞ । বিসর্জনে সে যজ্ঞের প্রতিষ্ঠা, दक्षिप्लान डtश्ांद्र সাধনা, মরণে তাহার পুর্ণাহুতি । এ বলিদানে প্রাণ-বলি নাই, প্রাণ-রক্ষা আছে। আমরা সে যজ্ঞ, সে মন্ত্র, সে ছন্দ, ভুলিয়া গিয়াছি। আমাদের স্রষ্টা নাই, ব্রাহ্মণ নাই, ব্রহ্মজ্ঞান নাই। দেবতার আবাহনী ঋক্ আর আমরা উচ্চারণ করিতে পরি না । আমাদের বেদের ধর্ম্মের নামই গাৰ্হস্থ্যধর্ম্ম। স্থালী চুল্পী লইয়া ভারতে KKD SDD BDBD S DDDDSS S S SBDBBKSDBBS DDYSDDBDBDBS SBB SBBBBS স্ত্রী ঋত্বিক। গৃহধর্ম্ম পালন করিতে হইলে আয়ুৰ্বেদকে উপেক্ষা করা চলে না। আর্ত্ত-পীড়িতের সেবা-ভগবানের সেবা। ভারতে পূর্ণ আয়ুৰ্বেদ প্রতিষ্ঠিত না হইলে, আমাদের পূর্ণ সুখ, পূর্ণ স্বাস্থ্য, পূর্ণ জ্ঞান, পুর্ণ বিজ্ঞান আর আমরা ফিরিয়া পাইব না । জীবন অর্থে চিন্তা, তাই “নিশ্চিন্তপুর” বলিলে মানবের মহাসমাধিক্ষেত্র যমালয়ের কথাই আমাদের মনে পড়ে। জীবন মরণের সহায় ; মরণ জীবনের স্রষ্টা। দুইটি সীমান্ত মরণের ব্যবধােনই জীবন। এই ব্যবধান লইয়াই মনুষ্যজন্ম। আয়ুর্ব্বেদ—জন্ম মৃত্যুর “বর্ণপরিচয়,” এ শাস্ত্রের প্রণেতা স্বয়ং ঈশ্বর বিদ্যাসাগর। ভারতে যে এত রোগ-শোক এ কেবল আয়ুর্ব্বেদের উপাসনা ছাড়িয়া। আয়ুৰ্বেদ আমাদের বেদ । আয়ুর্ব্বেদের বৈদিক যজ্ঞে পরবর্তীকালে যাহারা ব্রতী হইয়াছিলেন, তঁহাদের দক্ষিণালালসায় যজ্ঞ সম্পূর্ণ হয় নাই। যজমানের অদৃষ্টদোষে যজ্ঞোৎপন্ন নির্ম্মালা-আজ পরের হাতে গিয়াছে। নহিলে ব্যবসায়বাণিজ্যে, জ্ঞানে শিল্পে, ঋদ্ধি বুদ্ধিতে যে জাতি এক