পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৩৯

¢আয়ুর্ব্বেদের ইতিহাস ህሕ ושלטיל אh") nas পাওয়া যায় না । সম্ভবতঃ ইনি। ঐতিহাসিক । “ব্রহ্মসংহিতার” কেবল মাত্র DD gBE SuDuDuS ttt BBD DDBBDu BBDBBBDS DBD BBDD গ্রন্থ পাওয়া যায় না। কিন্তু ঋগ্বেদ পাঠে ৰৈদিক যুগের চিকিৎসা প্রণালী অনেকটা বুঝিতে পারা যায়। ঋগেদে আমরা “হৃদ্রোগ”, “হরিমাণয়োগ* “রাজযক্ষ্মা” ও “শ্বেতিরোগের” পরিচয় পাই । সুতরাং ঋগ্নেদের সময়ে অথৰ তাহার পূৰ্বে-আয়ুৰ্বেদ শাস্ত্রের সুচনা হইয়াছিল। আমরা সকলেই শুনিয়াছি, ৪৷৫ হাজার বৎসর পূর্বে আর্যজাতির একটি শাখা মধ্য এসিয়া হইতে আসিয়া হিমালয়ের সান্যদেশে ও পঞ্জাৰ প্রদেশে উপনিবেশস্থাপন করেন। তাহারা অত্যন্ত শৌর্য্যশালী বলিয়া “সুর” বা “দেৰ” নামে অভিহিত হইতেন। ভারতের আদিম অধিবাসিগণ এই দেবগণকে আপনাদের বাসস্থানের দখলীসত্ব ছাড়িয়া দেয় নাই। এই ঘটনা লইয়া উভয় দলে যে যুদ্ধ হয়, সেই যুদ্ধের নাম “দেবাসুরের যুদ্ধ।” এই যুদ্ধ বহুদিনব্যাপী হইয়াছিল। “আর্য্যদসু্যর” বিরোধে, গৌর ও ত্বচম কৃষ্ণম পক্ষীয় ৰহু সৈন্যই হতাহত হয়। আহতগণের রক্ষাকল্পে, এই সময়েই “শল্যাতন্ত্রের” (Surgery) প্রথম উৎপত্তি। মহর্ষি সুশ্রুত বলেন, “দেবাসুরের যুদ্ধে অশ্বিনী কুমারদ্বয় অস্ত্রচিকিৎসা-প্রণালীর আবিষ্কার করিয়াছিলেন ।” এক সময় ভগবান শূলপাণি, ক্রোধবশে ব্রহ্মার শিরশেছদ করেন। অশ্বিনীকুমারদ্বয়ের কৌশলে সেই ছিন্ন মস্তক পুনঃ সংযোজিত হয়। এই অসাধারণ চিকিৎসানৈপুণ্য দেখিয়া দেবরাজ ইন্দ্র অশ্বিনীকুমারদ্বয়ের শিষ্যত্ব স্বীকার করেন। অশ্বিনীকুমারদ্বয়ের চিকিৎসানৈপুণ্যের অনেক গল্প আছে। সেই সকল গল্প পাঠ করিলে আমরা তিনটি বিষয় বুঝিতে পারি। প্রথম-ব্রহ্মা আয়ুর্ব্বেদেরা প্রবর্ত্তক সুতরাং আয়ুর্ব্বেদ অত্যন্ত প্রাচীন। দ্বিতীয়-শাস্ত্রকর্ত্তার উৎকর্ষে শাস্ত্রেরও উৎকর্ষ, অতএব আয়ুৰ্বেদ শাস্ত্র নিত্য পরিবর্তনশীল মানব মস্তিষ্কের অসার কল্পনা নহে। তৃতীয়-তৎকালে রাজা বা দেবতারাও প্রজাগণের মঙ্গলের জন্য আয়ুৰ্বেদ শিক্ষা করিতেন। 譬 বৈদিক যুগের বৈদ্যগণ অশ্মরী (পাথুৱী) কাটিয়া বাহির করিতেন ; এক দেহের শিরা হইতে অন্যদেহের শিরায় রক্ত চালনা করিতে পারিতেন ; অকর্ম্মণ্য ভগ্নপদ কাটিয়া ফেলিয়া রোগীকে “লৌহময়ী জজঘা” (লোহার প) পরাইয়া দিতেন ; কাহারও চক্ষু নষ্ট হইয়া যাইলে তাহারা সেই বিনষ্ট চক্ষু নির্ব্বিয়ে BuDBDB BDBBDBD S DBDB BgBB BB DBDDDD DDD B DDS yr