পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(to B, আর্য্যাবর্ত্ত । ২য় বর্ষ-৭ম সংখ্যা। “স সর্ব্বং ক্ষত্রমুৎসাদ্য স্বৰীয্যেণা নলদূর্গতঃ। সমস্তপঞ্চকে পঞ্চ চাকার রে"ধিরাণ ইদানি ॥” ১।২।৩৪ । ত্রেতা ও দ্বাপরের সন্মিলন সময়ে যোদ্ধাগণের মধ্যে প্রধান পরশুরাম অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হইয়া পৃথিবীর ক্ষত্রিয়াদিগকে বার বার হত্যা করিয়াছিলেন। অগ্নির ন্যায় DLDY BB BYBD DBBBDB BDDEEED DDDBK DEES DDBBDB DDBT KDS পঞ্চকে পাঁচটি রক্তপূর্ণ হ্রদ প্রস্তুত করিয়াছিলেন। ইত্যাদি DDDBKLDBO gD DBB BBDBDBDB BB DD DKS ( ১ ) পরশুরাম যে সময়ে পিতৃহ৩ার প্রতিশোধ লইবার জন্য ক্ষত্রিয়গণকে বার বার নিহত করেন, সেই সময়ের পর হহঁতেই দ্বাপর যুগ প্রবত্তিত হইয়াছিল। অর্থাৎ কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ নামক লোমহর্ষণ ঘটনা যেমন দ্বাপরের অন্ত করিয়া কলির প্রবর্তন করিয়াছিল, পরশুরামের সািহত ক্ষত্রিয়গণের লোকক্ষয়কর যুদ্ধও সেইরূপ ত্রেতার অবসান ও দ্বাপরের আরম্ভ সুচিত করিয়াছিল। অযোধ্যাপতি রামচন্দ্র যে সময়ে কিশোরবয়স্ক সেই সময়ে পরশুরাম বুদ্ধ হইয়াছিলেন। BB DBB BLLYY BDD BDEDD KKE D DD0SES S DDDBS BBuY পরশুরামের প্রায় সমসাময়িক । এরূপক্ষেত্রে ৩িনি যে যুধিষ্ঠিরের বহু শতাব্দী পুর্ব্বে প্রাদুভূত হইয়াছিলেন, তাহাতে সন্দেহ করিবার কোনও কারণ নাই। পূর্বেই বলিয়াছি যে, রামচন্দ্রের সময়েই বাল্মীকি রাশায়ণ রচনা করেন । কলির প্রারম্ভে বেদব্যাস ভারতসংহিতা রচিয়াছিলেন । সুতরাং রামায়ণ মহাভারতের রচনাকালমধ্যে প্রায় একটি যুগের ব্যবধান এবং রামায়ণ প্রাচীনতর গ্রন্থ তাহাও বুঝা গেল । (২) কুরুক্ষেত্রের প্রাচীন নাম সমস্তপঞ্চক । এই স্থানেই ত্রেতাযুগের অবসানকালে পরশুরামের সহিত ক্ষত্রিয়গণের বার বার যুদ্ধে ক্ষত্রিশক্তি বিলুপ্তet; it fig অযোধ্যাপতি রামচন্দ্র পুনরায় ক্ষত্রিয়াশক্তি সুপ্রতিষ্ঠি৩ করেন। কুরুক্ষেত্র= যুদ্ধের অব্যবহিত পূর্ব্বেহ ক্ষত্রিয়গণ অত্যন্ত উচ্ছঙ্খল ও দাম্ভিক হইয়া উঠিয়াছিলেন । সভামধ্যে রাজস্বলা দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ ব্যাপারই সেই দাম্ভিকতার প্রকৃষ্ট প্রমাণ। কাখ ৩ আছে, ক্ষত্রিয়গণ সে সময়ে দুর্য্যোধনের প্রভাবে এতদূর অবনত হইয়াছিলেন যে, তঁহার এই বকবরোচিত ব্যাপারের প্রতিবাদ পর্য্যন্তও করিতে সাহসী হয়েন নাই। কেবল সভাস্থ কয়েকজন ব্রাহ্মণ এই ব্যাপারের প্রতিবাদ করিয়া এই মর্ম্মে অভিসম্পাত করেন যে, এই পাপে কুরুক্ষেত্রে ক্ষাত্র বীর্য বিলুপ্ত হইবে এবং কলিতে আর ভারতে ক্ষত্রিবল উদ্বুদ্ধ হইবে না।