পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৫১

বক্রেশ্বর। ושלטי ,"אףא বটে ; কিন্তু আমার বিবেচনায় ইহা পুরীর বিমলা দেবীর মন্দিরের অনুরূপ। যাহা হউক ভগবান বক্রেশ্বরের নন্দির গাম্ভীর্য্যহীন নহে। এই মহাদেব মহৰ্ষি অষ্টাবক্রেরই স্থাপিত । পুজার সময় দেবাদিদেবকে অষ্টাবক্রেশ্বর নামে অতিহিত করা হয়। এই তীর্থের অপর নাম গুপ্ত কাশী । বর্ত্তমান মন্দির নিম্মাণের সময় মন্দিরের উত্তরপূর্ব্বকোণে ক্ষোদিত। সেই অংশটি রাজনগরের রাজমন্ত্রী দপনারায়ণ কর্তৃক ১৬৮৫ সালিবাহন ( খৃঃ ১৭৬১ ) সালে বিনির্ম্মিত। মন্দিরের পুর্বপ্রান্তে ভিতরের প্রাচীরগাত্রের একটি প্রস্তরফলকে হালম্মা ও আরব নামক দুই ভ্রাতার নাম পাওয়া যায়। অপর একটি প্রস্তরের ফলকে ১৬৭৭ বা ( খৃঃ ১৭৫৫ ) সাল লিখিত আছে । এতদ্ভিন্ন যাহা লিখিত আছে তাহা সম্পূর্ণ দুর্ব্বোধ্য। পাঠক ইহা হইতেই বক্রেশ্বরের প্রাচীনত্ব নির্ণয় করিয়া লউম । দ্রষ্টব্য স্থানাদির বিবরণ। লক্রেশ্বরে আসিয়া প্রথমতঃ বক্রেশ্বর নদীতে কিম্বা কোন একটি পুণ্য কুণ্ডে স্নান করিয়া বঞেশ্বর দর্শন করতে হয়। মন্দিরের বণনা পুর্বেই প্রদত্ত হইয়াছে। এই মন্দিরাভ্যন্তরে ভগবান বঞেশ্বর বিরাজ করিতেছেন। মন্দিরে BB DBBO BB DD DiBeLD DEE DDDDB BDSS S EBB LBDD দেখবেন, একটি পিত্তল-নির্ম্মিত গোলাকার পেনেটের মধ্যস্থলে পিত্তলনির্ম্মিত শিবলিঙ্গ ৷ লিঙ্গের মস্তকে একটি ক্ষুদ্র ছিদ্র আছে । তদুপরি জল কিম্বা দুগ্ধ ঢালিলে কতকাংশ ছিদ্রমধ্যে প্রবিষ্ট হইয়। পাশ্বস্থিত জলপ্রণালী দিয়া বাহির হইয়া যায়। উক্ত পিত্তল-নির্ম্মিত লিঙ্গের পশ্চাদভাগে একটি ক্ষুদ্র প্রস্তরনির্ম্মিত শিবলিঙ্গ বিরাজিত। ইহাই বক্রেশ্বরের লিঙ্গমূর্ত্তি। ইহা প্রথমে দেখিতে পাওয়া যায় না ; পাণ্ডা মহাশয় বলিয়া দিলে হস্তদ্বারা স্পর্শ করিয়া জানিতে পারিলাম। আমার বোধ হইল যে, এই মূর্ত্তি বৈদ্যুনাথের মূর্ত্তির অনুরূপ; তবে উপরিভাগ সাধারণ শিবলিঙ্গের शांग्र-देवछनाgथम मऊ 65°ों नश् । মন্দিরের পশ্চাদভাগে মহাভূমি পীঠভূমি। ইহা ভারতবর্ষের একপঞ্চাশৎ মহাপীঠের অন্যতম। এই স্থানে দেবীর ভ্রমধ্য পতিত হয়। এই পুণ্যক্ষেত্রে মহাদেবী মহিষমৰ্দিনীরূপে বিরাজ করিতেছেন। পীঠভূমির উপর কোন এক ভক্ত মহাপুরুষ অষ্টধাতুনির্ম্মিত একটি ক্ষুদ্র মহিষমৰ্দিনী মুক্তি সংস্থাপিত iDtDDDS DD DBBDBDB KgiD GGL g BDD BBB