· | আর্য্যাবর্ত্ত । ኣ፣ ቐፋ—››ማ ቸኖ፬ ۰ - ۰ مهم মহর্ষিগণকে সঙ্গে লইয়া পীড়িতের চিকিৎসা আরম্ভ করিলেন। দশমূল, শণ, তিল, পৃগ্নিপণী, পাঠা, অপমাৰ্গ, অশ্বখ গুগগুলু ঘৃতকুমারী, কুড়, হরিদ্র, মুগ্রহণ, পলাশ, কপিখ, লাক্ষা, শমীবৃক্ষ, পিপ্পলী, ভরণীবৃক্ষ, অজশ্বঙ্গী, চীপুত্রু, মৃগশ্বঙ্গ, গোমুত্র, মধু, স্বর্ণ মুক্তা, সীসক প্রভৃতি বহুবিধ দ্রব্য ঔষধের উপাদানস্বরূপ গৃহীত হইল। 甲、 আর্য্যরাজ্য তখন পঞ্জাব হইতে রাজমহল পর্য্যন্ত বিস্তীর্ণ। ধনী তখন যানআরোহণ শিখিয়াছেন ; গো, বৃষ, হস্তী অশ্ব প্রভৃতি পশুর ও আদর বাড়িয়াছে। প্রয়োজন বুঝিয়া একদল “শল্য বৈদ্য” পশু চিকিৎসা আরম্ভ করিলেন ; আর এক K DBB DBDDDD0 BDD BDBD DDSDYBDDB BB BYSDDD হইলেন । ব্রাহ্মণযুগেই জগতে প্রথম পশুচিকিৎসা আরব্ধ হইয়াছিল। মহর্ষি শুপর্ণ প্রণীত “পশ্বািময়াৰলোকঃ” নামক পশুচিকিৎসাবিষয়ক গ্রন্থই তাহার প্রমাণ। B BDD DBBiu DBDB gEDD K DgDB DDSS DDBB BDBDBDuS KDBBSBD চিকিৎসা আছে। অশ্বের জার, মুখরোগ, কাস, বাত, বমন, অতিসার, তন্দ্র, দাহ, চক্ষুরোগ ও কর্ণরোগের কয়েকটি মুষ্টিযোগ . এই গ্রন্থে দেখিতে *te和 st園 l 瞩 ব্রাহ্মণযুগে আর এক শ্রেণীর অস্ত্রচিকিৎসক ছিলেন, তঁাকার প্রসবকালে ধনী মহিলাগণের সাহায্য করিতেন। এই যুগে অস্ত্রচিকিৎসা প্রণালীর যথেষ্ট উন্নতি হইয়াছিল। শারীর বিদ্যার ও উন্নতি হইয়াছিল। ঐতরেয় ব্রাহ্মণে যজ্ঞক্ষেত্রে নিহত পশুর শারীর যন্ত্রচ্ছেদের বিশেষ ব্যবস্থা দেখিতে পাওয়া যায় । ইহালে শল্য-তন্ত্র-শিক্ষার্থিগণের বিশেস সুবিধা হইয়াছিল। এই সময় ব্রণ ( ক্ষত) চিকিৎসারও প্রভূত উন্নতি হইয়াছিল। ১ একদল “শল্যবৈদ্য" গ্রামে গ্রামে ঘুরিয়া শুধু ব্রণ চিকিৎসা করিয়া বেড়াইতেন, ক্ষতিস্থানের রক্তস্রাব নিবারণের জন্য মন্ত্রপুত প্রস্তুরচুর্ণ প্রয়োগ করিতেন। ২
- ব্রাহ্মণযুগেও “দৈব ব্যাসাশ্রয়” চিকিৎসার প্রাধান্য ছিল। ঔষধ বাহিক প্রযোগে ব্যবহৃত হইত। কোনও ঔষধ রোগীকে ধারণ করান হইত, কোন ও ঔষধের স্বাণ লইতে হইত, কোন কোন ঔষধ শরীরের স্থান বিশেষ মান্থলী তাগা বা কৱচের মত বাধিয়া দেওয়া হইত। কোন : সৰ্প প্রলেপ ও মালিশরূপে ব্যবহৃত হইত।
১। শতপথ ব্রাহ্মণ, ২ । কৌশিক সূত্র ২৫, ৬ ।
