পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

gSSMSSuuSuSuS S BDBDDBDSS S DDD iLqqqLt EigS তখন, ক্ষেত্রিয় রোগে Hereditary diseases. Pulmonary. Con$umption ] মৃগশূঙ্গ ব্যবহৃত হইত। পুরাণে লিখে-প্রথমে চন্দ্রের ক্ষয়রোগ হয় ; চন্দ্রের কলঙ্ককে অনেকেই "হরিণ” বলেন। চন্দ্র হরিণ কোলে করিয়া বসিয়া থাকেন। ক্ষয়রোগনাশক বলিয়াই কি চন্দ্র মৃগকে এত ভালবাসেন ? EDE DBBuD cYK DD DDDDS S KBBg DDB0 DLLDkD নামানুসারে যক্ষ্মারোগের অনেকগুলি ঔষধের ‘নামকরণ’ হইয়াছিল। যথা-“মৃগাঙ্ক বঁটী” “রাজ-মৃগাঙ্ক” “শশাঙ্ক প্রভা গুড়িকা।” “চন্দ্রামৃত রস” “চন্দ্রকলা বটী” ইত্যাদি। মৃগ যে ক্ষয়নাশক তাহাতে আর সন্দেহ কি ? জীবনাশক্তির ক্ষয় হইলো-মৃগানভির প্রসাদে কোটি কোটি মানৰ পুনৰ্জ্জীবিত হইয়াছে। ব্রাহ্মণযুগে সর্পবিষের চিকিৎসা ছিল। অপর্ব্ববেদে নানাবিধ সৰ্পের উল্লেখ আছে। সর্পদষ্ট ব্যক্তিকে মধুপান করান হইত। জলমিশ্রিত যাব। (Barley) ! সর্ব্বরোগে পথ্য স্বরূপ ব্যবহৃত হইত। এই যুগে জলচিকিৎসা বা হাইড্রোপ্যাথি প্রচলিত ছিল, ঔষধরূপে “ঝরণার জল" ও "স্রোতের জল” ব্যবহৃত হইত। আজকাল যুরোপে যে Psychopathy চিকিৎসা প্রচলিত হইয়াছে ব্রাহ্মণযুগেই এ চিকিৎসার সুত্রপাত হয়। ব্রাহ্মণযুগের বৈদ্যগণ, রোগীর কোষ্ঠবদ্ধ হইলে বস্তিযন্ত্র (পিচকারী ) এবং : মুত্রবন্ধ হইলে শলাকা প্রয়োগ করিতেন। তাহারা বন্তৌষধির কাথ দ্বারা রোগীকে ब्रांना कब्रांझेऊन । পিত্তরসের সাহায্যে অন্নাদির পরিপাক হয়, এই বৈজ্ঞানিক সত্য-ব্রাহ্মণযুগেই আবিষ্কৃত হয়। সামাজিক শৃঙ্খলা স্থাপনের জন্য সম্প্রদায়ভেদে কর্ম্মের বিভাগ-এই যুগেই প্রথম সৃষ্ট হুইয়াছিল। ব্রাহ্মণযুগে “ভুত প্রেতের” প্রবল প্রতাপ, ভূতযোনির ভয়নিবারণের জন্য কাশ্যপ ঋষি একখানি তন্ত্র লিখিয়াছিলেন। ৫. ভূতবিদ্যাবিষয়ক বহু গ্রন্থই এই সময় রচিত হইয়াছিল। সে সকল গ্রন্থ এখন আর পাওয়া যায় না, ডাল্পনাচার্য্যের টীকায় কোন কোন গ্রন্থের দুই চারিটি শ্লোক উদ্ধত হইয়াছে। কাশুপতন্ত্র এখনও পাওয়া যায়। ] শ্রীব্রজবল্লভ রায় কাব্যকণ্ঠ বিশারদ। ví