পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

!፥ኮቄዙ به ««-** भांॉवर्ड । st هها প্রকারভেদ ও সময়ের বিভাগ এই দুইটিকে সঙ্গীতের অস্থিচর্ম্ম বলা যাইতে পারে। সঙ্গীতের কারুকার ঐ উপাদান হইতে সঙ্গীতের মূর্ত্তি খাড়া করেন। সঙ্গীত লিপিবদ্ধ করিতে হইলে উহার উপাদান দুইটিকে অগ্রে লিপিবদ্ধ করিতে পারা আবশ্যক। গানের মধ্যে যে প্রকার সময়বিভাগ থাকে তাহা লিপিবদ্ধ করা ততদূর কঠিন নহে। ইহার কারণ, গানে একটা ছন্দ থাকে, সঙ্গীতের ভাষায় তাহাকে তাল কহে। এই ছন্দ গানের মধ্যস্থিত ধ্বনিগুলির স্থিতিকাল এরূপভাবে নিয়ন্ত্রিত করে যে, কোন একটা স্থিতিকালকে নির্দিষ্ট করিলে অপারগুলিকে তাহার অংশ বা গুণিতক হিসাবে প্রকাশ করিতে পারা যায়। ধবনির প্রকারভেদ কিরূপে লিপিবদ্ধ হইতে পারে এক্ষণে তাহাই দেখা যাউক। কঠোদ্ভূত ধ্বনির তিনটি বিশেষত্ব আছে । উহা স্বর হইতে পারে কিম্বা DBBD BBB BBBDS BB BD SDYS DBBD SDDDSSSSSSSSY SSSSSSS sDuD DS DBDDBY DD sLDB DBDBDSS D BBY D DBBSB SBDS SS SDSSKS sDuD DDD ব্যঞ্জনের কোন একটা হইবে। এই গেল প্রথম বিশেষত্ব। এই বিশেষত্ব অবলম্বন করিয়া আমরা পরস্পরের মনোভাব ব্যক্ত করিয়া থাকি। ধ্বনির দ্বিতীয় বিশেষত্ব এই যে, উহা প্রবল ভাবে কিম্বা মৃদু ভাবে উচ্চারিত হইতে পারে । দুরে অবস্থিত কোন ব্যক্তিকে ডাকি বার সময় আমরা প্রবল ভাবে ধ্বনি উচ্চারণ করি ; কিন্তু নিকটস্থ কোন ব্যক্তির সহিত কথোপকথনের সময় ধ্বনি অপেক্ষাকৃত মৃদু করিয়া লই। ধ্বনির তৃতীয় বিশেষত্ব এই যে, উহার ওজন (pitch) উচ্চ হইতে পারে কিম্বা নিম্ন হইতে পারে। উচ্চ বলিতে চড়া বুঝায় এবং নিম্ন বলিতে খাদ বুঝায়। এই চড়া খাদের আবার নানাবিধ স্তর হইতে পারে। ধ্বনির এই বিশেষত্বের প্রধান ব্যবহার সঙ্গীতে । ধ্বনির স্বরব্যঞ্জন হিসাবে প্রকারভেদের সাঙ্কেতিক চিন্তু বহুদিন হইতে চলিয়া আসিতেছে। সুতরাং সঙ্গীতের স্বরলিপিকরণে উহার জন্য আর নূতন চিহ্বের প্রয়োজন নাই । মৃদুপ্রবল হিসাবে ধবনির যে প্রকারভেদ হইতে পারে श्लूिनकोcङ Vofts স্থান নাই বলিলেও চলে। সেটা হিন্দুসঙ্গীতের পক্ষে মর্যাদাসূচক নহে। গীতের মধ্যে উপযুক্ত স্থানে ধ্বনি মৃদু বা প্রবল করিতে পারিলে উহার যে সৌন্দর্য্য বাড়ে সে বিষয়ে সন্দেহ নাই। এ সম্বন্ধে দুই মারি কথা পরে বলিব। ধ্বনির ওজন হিসাবে যে প্রকারভেদ তাহার জন্য সাঙ্কেতিক চিহের উদ্ভাবন कब्रा बाहेऊ श्रांद्र कि नl cथl गडें ।