?সমালোচনী । bt • ا لأهدا ,88 পৃথক পৃথক্ ওজনের ধ্বনিকে পৃথক পৃথক সুর বলা যায়। সঙ্গীতে যে সুরগুলি লাগে তাহদের ওজনের মধ্যে একটা সম্বন্ধ থাকে। সে সম্বন্ধ তত জটিল নহে। সঙ্গীতের শ্রুতিমধুরত্ব অনেকাংশে এই সম্বন্ধের উপর নির্ভর করে। হিন্দুসঙ্গীতে ব্যবঙ্গত সুরসকলকে ওজনের নিম্নোচ্চতা অনুসারে সাজাইয়া স্বরগ্রাম রচিত হইয়াছে। ঐ স্বরগ্রাম এরূপ সম্পূর্ণ যে, উহার মধ্যস্থিত সুর ভিন্ন অন্য সুর সঙ্গীতে লাগাইলে শ্রুতিকটু দোষ ঘটে। সঙ্গীতশাস্ত্রে স্বরগ্রামস্থ সুরগুলিকে ষড়ভূজ”, ‘ঋষভ’, ‘গান্ধার” প্রভৃতি সংজ্ঞা দেওয়া হইয়াছে।।*। এখন ইহাদের জন্য সাঙ্কেতিক চিত্নের উদ্ভাবন করিলেই সঙ্গীতের স্বরলিপির যাবতীয় উপকরণ সংগ্রহ করা হইল। অতএব দেখা যাইতেছে যে, বাক্যের ন্যায় সঙ্গীতও লিপিবদ্ধ হইবার যোগ্য। পার্থক্য এই যে, সঙ্গীতের স্বরলিপিতে সুরের বিভিন্নতা প্রকাশ করিতে হয়, বাক্যের স্বরলিপিতে তাহার প্রয়োজন হয় না । কোন বিস্তা লিপিবদ্ধ করিয়া প্রচার করিলে তাহা হইতে দুইটি ফলের আর্ণ করা যায়। প্রথমতঃ, সেই বিদ্যা অবিকৃত অবস্থায় বজায় থাকিবে । দ্বিতীয়তঃ, সুলভে উহার শিক্ষাবিস্তার হইবে । সমালোচ্য গ্রন্থখানির দ্বারা এই দ্বিবিধ ফললাভেরই আশা করা যাইতে পারে। এই গ্রন্থে যে সকল ওস্তাদী গান সন্নিবিষ্ট হইয়াছে, তাহাদের সকলগুলিই ধ্রুপদাঙ্গ, অধিকাংশ মিঞা তানসেন ও বৈজুবাওরা এই দুই শ্রেষ্ঠ গায়কের রচিত। র্তাহারা যে ভাবে গাহিয়াছিলেন গীতগুলি ঠিক সেই ভাবে বজায় আছে কি না তাহা এক্ষণে জানিবার কোন উপায় নাই। স্বরলিপি প্রচলিত না থাকায় তাহারা বিভিন্ন ওস্তাদের মুখে বিভিন্ন আকার ধারণ করিয়া থাকিতে পারে। আলোচ্য গ্রন্থের রচয়িত স্বীয় ওস্তাদের নিকট সেগুলি যে ভাবে শিখিয়াছেন, অবশ্য সেই ভাবে লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। আকবর বাদশাহের সময় হইতে ওস্তাদের মুখে ফিরিয়া গীতগুলির যে কিছুই রূপান্তর ঘটে নাই, এরূপ বলা কঠিন। তবে এ কথা ঠিক যে, এখনও তাই।াদের যে রূপ আছে, লিপিবদ্ধ না হইলে তাহাও ক্রমশঃ লোপ পাইত; এবং কালে ঐ সকল গীতের কি দুৰ্গতি হইত। তাহা ভাবিবার বিষয়। গ্রন্থকর্তা তাহাদের সংরক্ষণের ব্যবস্থা করিয়া হিন্দুসঙ্গীতের কত উপকার সাধন করিয়াছেন তাহ সহজেই অনুমেয় । , পক্ষান্তরে গ্রন্থখানিকে প্রথম শিক্ষার্থিগণের সম্পূর্ণ উপযোগী করা হইয়াছে। ستاد SSSMSSSSSSS LLL MLLS GLLS LLS G SLSS CLSS
- नियांक्षईख्श का: स्gअब५ानcथवटts ।
পঞ্চমাংচোত্যসী সপ্ত তন্ত্রী কণ্ঠে খিতাঃ স্বয়াঃ ।
