পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

béB थार्णावर्ड। २ां वर्ष-»»भं *५üां । ইহা হইতে কেহ না মনে করেন যে, সঙ্গীতে একেবারে অনভিজ্ঞ ব্যক্তি বিনা সাহায্যে ইহা আয়ত্ত করিতে পরিবেন। যাহার অক্ষর-পরিচয় হয় নাই এমন বালকের নিকট যদি একখানা বর্ণপরিচয় পুস্তক ফেলিয়া দেওয়া যায়, সে যেমন শুধু ‘অ’ ‘আ’ ‘ই’ প্রভৃতি চিত্ন দেখিয়া কিছুই করিয়া উঠিতে পারে না, তেমনই যে ব্যক্তির স্বরগ্রামসাধনা হয় নাই, সে যে শুধু “সা” “গ”। “পা” প্রভৃতি চিন্তু দেখিয়া গান শিক্ষা করিতে পারিবে তা গা আশা করা যায় না। প্রথম প্রণালীগুলি গুরুর সাহায্যে রীতিমত আভাস করিয়া যদি কেহ এই পুস্তক হইতে গান শিক্ষা করিবার প্রয়াস পায়েন তিনি সফল হইবেন বলি: আমাদের বিশ্বাস। স্বরলিপি দেখিয়া গান শিক্ষা প্রথম প্রথম কিছু কঠিন বলিয়া বোধ হইতে পারে। সেটা সকল ক্ষেত্রেই হইয়া থাকে। রীতিমত অক্ষর পরিচয় হইবার পরেও একটানা পড়িয়া যাওয়া প্রথম প্রথম কঠিন বোধ হয়। কিন্তু পড়িতে পড়িতে এমন অভ্যাস হইয়া যায় যে, অক্ষর দেখিয়া ভাবিবার আবশ্যক হয় না ; দৃষ্টি ও আবৃত্তির মধ্যে যে মস্তিষ্কের একটা ক্রিয়া হইয়া যায় সেটা ধরিতেই পারা যায় না । সেই-- রূপ স্বরলিপি অভ্যস্ত হইয়া গেলে তদৃষ্টে গান-সাধনা অতি সহজ ব্যাপার হইয় পড়ে। আলোচ্য গ্রন্থে প্রথমে বিস্তারিত স্বরসাধনপ্রণালী, পরে কয়েকটি রাগিনীর সরগম’’, তদনন্তর কতকগুলি সহজ গানের স্বরলিপি এইরূপে সিড়ী প্রস্তুত করিয়া প্রথম শিক্ষাথীর শিক্ষার পথ যথেষ্ট সুগম করিয়া দেওয়া হইয়াছে। গ্রন্থের স্থানে স্থানে বিশেষ পাণ্ডিত্যেরও পরিচয় পাওয়া যায়। যে স্থানে কাব্যশাস্ত্রের ছন্দের সহিত সঙ্গীতের তালের ঐক্য “সমাধান করা হইয়াছে সে স্থানটি অতি সুন্দর বলিয়া বােধ হইল। একটা দৃষ্টান্ত উদ্ধৃত করিতেছি। তনুমধ্যা ছন্দের সহিত সুর ফ্যাক্তা তালের তুলনা করা হইয়াছে। ছন্দোমঞ্জরী তনুমধ্যার এই প্রকার লক্ষণ দিয়াছেন- “ মূর্ত্তিমুরশত্রে রত্যক্তৃতরূপ r> আস্তাং মম চিত্তে নিত্যং তনুমধ্যা । দণ্ডচিন্ত্রের দ্বারা স্থিতিকাল জ্ঞাপন করিলে উক্ত ছন্দের হ্রস্ব-দীর্ঘত্ব এইরূপে Cሻ8ስiመff ቕ፲፬ ፡- st A | | | | | | | D भू खेिं भू यू अ cखा | ब्र उा डू ड श्री *l জলদ সুরাফাক্তা তালের বোেল এইরূপ :- ধা ঘেনে গ দি ঘেনে নাক