পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

25cm, > ●>ッ | মালদহের পল্লী-কথা । bም ዓS মালদহের পল্লী-কথা । রামাবতীর মহল্লা পিছলী গঙ্গারামপুর লক্ষণাবতী বর্ণনাকালে রামাভিটা, ধর্ম্মপুর, চণ্ডীপুর ও কমলাবাড়ীর কথা বলা হইবে ; সুতরাং উক্ত চারিটি স্থানের বিবরণ লিপিবদ্ধ না করিয়া রামাবতীর অপরাপর মহল্লাগুলির বিবরণ লিখিত হইল । রামাবতী নগরের অন্তৰ্গত মহল্লাগুলির পরিচয়প্রসঙ্গে বে। সমুদায় বনাচ্ছিন্ন M KBDBD DBBBD BYB BDBDS DDBBD KBBDDLE EDECDBDD DDS বতীর অন্তৰ্গত পল্লী বা তাহার উপনগর গ্রাম ও পল্পী মধ্যে ধরা হইত । পিছলী । বর্ত্তমান অমরাবতীর সন্নিকটে পিছলীর কাঠাল বিদ্যমান রহিয়াছে। গঙ্গার প্রাচীন গর্ভ অৰ্দ্ধচন্দ্রাকারে ইহার পশ্চিমপ্রাস্তের সীমা নির্দেশ করিতেছে। কানাইপুর নামক গ্রামটি পিছলীর দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। মালদহের লোক বনভূমিকে “কাঠাল’ বলিয়া থাকে। আমাদের বর্তমান আলোচ্য পিছনী কাঠালে পরিণত হইয়াছে। তথায় বিবিধ বন্যবৃক্ষ তাল, খর্জর জন্মিয়াছে ; যথেষ্ট বেতবনও আছে। দেশের লোক সেই বেত সংগ্রহ করিয়া ঝাড়ি, পেতে, কারজা, খালুই ইত্যাদি বুনিয়া সংসারের কার্য্যে লাগাইয়া থাকে। ভিতরে বহু পুরাতন পুষ্করিণী, ঝিল, পরিখা, গড়, সমতলক্ষেত্রমধ্যে উন্নত গৃহচিহ্নিত স্তুপ আর ইতস্ততঃ ইষ্টকপ্রস্তর বিক্ষিপ্ত রহিয়াছে দেখা যায় ৷ প্রাচীন সেতু ( সোকে ), বাধান ঘাট, আর দুই একটি প্রস্তরের ভগ্ন দেবমূর্ত্তিারও সন্ধান পাওয়া যায়। ভগ্ন মসজেদও বিদ্যমান রহিয়াছে। কোন কোন স্থানে পুরাতন বঁাধান পথের চিহ্নও ভ্রমণকারীর নেত্রীগোচর হইয়া থাকে । এই স্থানে ভ্রমণ করিতে করিতে এবং বর্তমান দৃপ্ত দেখিতে দেখিতে প্রতীত হয়, স্থানটি একদিন बहवनशr ७ श्Jबांयांत्र cनांडिड छिल । আমি যে সময়ে এই অঞ্চল পরিদর্শন করিয়া বেড়াইতাম তখন কানাইপুর নিবাসী শ্রীযুক্ত কুমুকলাল সাহ ও শ্রীযুক্ত হারাধন সাহ বন্ধুৰয় আমার R खéबन छिर्छौ ।