পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কার্ত্তিক, ›(b›ሦ 1 তীর্থযাত্রা । 4२१ মনোরঞ্জন গৃহে ফিরিলে সরমা জিজ্ঞাসা করিল, “চাকরীর কি হইল ?” মনোরঞ্জন কেবল বলিল, “হইল না।” তাহার মুখভাব দেখিয়া সরমা ভাবিল, চাকরী না হওয়াতে সে অত্যন্ত দুঃখিত হইয়াছে। সে বলিল, “তাহার জন্য দুঃখ কেন ? এটা হয় নাই-আর একটা श्व। आद्र वमन७ ङ नश् cष দুই দিন চাকরী না হইলেই তোমার চলিবে না ।” । “কেমন করিয়া চলিবে ?” “তুমিই বলিয়াছ, এ কয় বৎসরে কিছু সঞ্চয় হইয়াছে।” মনোরঞ্জনের প্রবল বাসনা হইল সে বলে, “সে সঞ্চায়ের সর্বনাশ হইয়াছে । আর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের প্রতি তাহার বিশ্বাস গিয়াছে।” কিন্তু সে আত্ম-সংযম করিল। সন্তান-হীনা, সংসারে বন্ধন-হীনা পত্নীর ভ্রাতার প্রতি প্রগাঢ় বিশ্বাস বিনষ্ট করিয়া তাহাকে বেদন দিতে তাহার মন সরিল না । সে আর কোন কথা বলিল না । আজ কেবল স্বার্থ-সজঘাত-সক্ষুব্ধ-নীচতা-নিলয়-সমাজ ত্যাগ করিয়া দূরে যাইবার জন্য তাহার হৃদয়ে ব্যাকুল ব্যগ্রতা বিকশিত হইতে লাগিল। কিন্তু উপায় নাই। যখন সন্তান-শোকাতুরা সরমা সে প্রস্তাব করিয়াছিল, তখন যে অর্থাভাবে সে সে প্রস্তাবে সম্মত হয় নাই, আজও সেই অর্থাভাবে সে এ বাসনা চরিতার্থ করিতে পরিবে না । ক্ষতবিক্ষত হৃদয় লইয়া আবার তাহাকে হৃদয়ের ভাব গোপন করিয়া কায করিতে হইবে। সে ভাবনাও কি কষ্টের ! সমস্ত দিন মনোরঞ্জন দুশ্চিন্তার কণ্টকশয়নে অতিবাহিত করিল। সন্ধ্যায় পর ভূত্য আসিয়া সংবাদ দিল, একটি অপরচিত ভদ্রলোক তাহার সাক্ষাৎপ্রাখী । একান্ত অনিচ্ছায় সে বৈঠকখানায় গেল। মৃদু দীপালোকে সে প্রথম দর্শনে আগন্তুককে চিনিতে পারিল না, জিজ্ঞাসা করিল, “আমাকে খুজিতেছেন ?” আগন্তুক হাসিয়া উঠিল, বলিল, “হঁ। আমাকে চিনিতে পারিতেছি না। যে দাড়ী রাখিয়াছি-চিনা দুঃসাধ্য বটে। আমি ভবানীচরণ।” এ ত সেই পরিচিত কণ্ঠস্বর। মনোরঞ্জন বলিল, “তুমি কোথা হইতে ?” SiDDDDBD BBBDBD DDD DBB BDEK Kg GgBBD D DB BDBDBB DBL বিদেশে গিয়াছিলাম। যদি তোমাদের ঋণ শোধ করিতে পারি, তবেই ফিরিব