পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/১৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ, ১৩১৮ । প্রকাশ-পীড়ন। ১২৩ ৷৷ উত্তবে প্রসারলাভ করে। ছায়া পবিত্র, ছায়া সুখকর ছায়া আধ্যাত্মিকভাবাপন্ন। একটি লাবণ্যবতী ললনার মুখকমল অপেক্ষা, শিশুর দিব্যদীপ্তিপুর্ণ কচি মুখের সরল হাসি কত মধুর, কত গ্রীতিপ্রদ, কত পবিত্র, বল দেখি ? রমণীয় বিলোল কটাক্ষের উদাম চাঞ্চল্য এই ভোগাভূমি পৃথিবীর কথাই স্মরণ করাইয়া দেয় ; কিন্তু শিশুর ঢলঢল চোখের ছলছল শান্ত চাহনি সেইরূপ শান্তিপুর্ণ একটি লোকের ছবি মনোমধ্যে উদঘাটিত করে। জ্যোৎস্নালোকে বৃক্ষের ছায়া দেখিলে পাগল হইয়া যাইবে- সে ছায়া জ্যোৎস্নালোকে এতই কল্পনারূপী -এতই ভাবরূপী-এতই আত্মরূপী। সে আলোকে, সে ছায়া কোন কিছুর ছায়া বলিয়া মনে হয় না।—মনে হয়, সে ছায়া বুঝি ইচ্ছাময়ের সাধের একটি BKKB BDDSS BB BDD BBB BDBDYBDDi SDBB DDBDS SDDDSS DB BD D দেখিলে আধ্যাত্মিক জগৎ কাহাকে বলে বুঝিতে পারা যায় না। । শ্রীযোগেশ্বর চট্টোপাধ্যায়। প্রকাশ-পীড়ন । লৌহবর্ম্ম দিয়া পাপে কর আবরণ, সে শুধু যাতনারাশি বাড়িবে শরীরে। ন্যায়ের শাণিত অসি করি বিদারণ, শোণিতস্রাবের সনে আনিবে বাহিরে । ছিন্নবাস দিয়া শুধু রাখিলে ঢাকিয়া কুশগ্র ছিড়িয়া আনে। সেই আবরণ। स्रावहिङ झुम्न श,ि छिन्न बाण ब्रिा আবরিও ; কমে তাহে প্রকাশ-পীড়ন । শ্রীকালিদাস রায় ।