পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/২৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

‘জীবনের প্রভাতে দিগ বলয়ের পথে যে ক্ষুদ্র মেঘখণ্ড সঞ্চিত ছিল, তাহাই প্রসারিত হইয়া দিনমানের দীপ্তিকে চিরান্ধকারে পরিণত করিয়া দেয়। দুঃখের সহিত সংগ্রামে পরাভূত হইয়া মানুষ কখনও বিচলিত, ক্ষুব্ধ ও সম্রােন্ত হইয়া উঠে, আবার কখনও সংসারের এই জ্বর, নির্ম্মম উপহাস দেখিয়া চিন্তার আশ্রয় গ্রহণ করে। চিন্তা মানবের স্বাধীন বৃত্তি-সেখানে সে অনেক পরিমাণে শান্তি-লাভ করিতে পারে । সেই জন্য যখন বিশ্বের সহিত কোনও রূপে মানবের বনিয়া উঠে না, চারিদিকেই যখন লাঞ্ছনা, বেদনা, অপমান আসিয়া হৃদয়কে মথিত ও প্রপীড়িত করিয়া তুলে, তখন মানব আপনার মধ্যে ংযত হইয়া একটুখানি হাফ ছাড়িয়া বঁাচে । মানুষের যদি কোথায়ও কিছুমাত্র স্বাধীনতা থাকে, তবে তাহা এইখানে। অবশ্য চিন্তার দ্বারা দুঃখের অবসান হইতে পারে কি না এবং অনন্তকাল হইতে চিন্তা করিয়া মানব দুঃখের লাঘব করিতে পারিয়াছে কি না, তাহা ভাবিবার বিষয়। কিন্তু ইহা সত্য যে যতদিন হইতে মানুষ দুঃখভোগ করিতেছে, সেই স্মরণাতীত কাল হইতেই মানুষের চিন্তা দুঃখের স্বরূপ ও প্রতীকার নিরূপণে নিযুক্ত রহিয়াছে। r রাজকুমার শাক্যসিংহ যৌবনে এই দুঃখের বিশ্বরূপ দেখিয়া শিহরিয়া উঠিয়াছিলেন। জন্ম-জরা-মৃত্যু-প্রপীড়িত সংসারে সুখের আলেয়া দেখিয়া DD DDDBD KBDBD DDD S S BBD DDDBuDBBB BBB DBBDDDSB BK করিয়া তিনি চিন্তায় নিমগ্ন হইলেন। তাহার চিন্তার ফল এখনও অৰ্দ্ধজগৎ উপভোগ করিতেছে । “সর্ব্বং দুঃখং দুঃখং” এই সত্যের উপর তাহার ধর্ম্মের ভিত্তি স্থাপন করিলেন। কো নু হাসে কিমানন্দো নিচং পজিলিতে সতি । অন্ধকারেন। ওনদ্ধ পদীপং ন গবেসস্থ। ধর্ম্মপদ, জরাবগাগো। বাসনা দ্বেষাদি রূপ অগ্নির দ্বারা নিত্য প্রজলিত এই সংসারে কিসের হাসি, কিসের আনন্দ ! অন্ধকার-নিমগ্ন রহিয়াও তোমরা তত্ত্বজ্ঞান রূপ প্রদীপের । अश्वबन कब्रिटडछ ना ? বাস্তবিকই কিসের হাসি ? কিসের আনন্দ ? যদি দুঃখই স্বভাবসিদ্ধ হয়, তবে কেন এ বিড়ম্বন ? কেন এ সুখের অভিনয় ? “যথা দণ্ডেন গোপালো গাবো পাচেতি গোচরং এবং জরা চ মচ্চচ আয়ুং পাচেন্তি পাণিনং।” . . . . . . . . . क्षत्रिर्भक्तः, त७६ेक्षं । ।