পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/৩৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৯৬ আর্য্যাবর্ত্ত। ২য় বর্ধ-৪র্থ সংখ্যা । আমাদের বিশ্বাস সোরা ও সৌবািৰ্চল লবণ সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র পদার্থ। कविब्राय মহাশয়কেই জিজ্ঞাসা করি যে, সৈন্ধব, সৌবািৰ্চল, বিট, সামুদ্র ও সম্ভারDS KBBB DD EBDD DBB DBDBDB g sBKBDS DBuBDDS DBBB DDD সৌবাির্চল লবণ বা চলিত কথায় যাহাকে “সবল’ লবণ বলে, তাহার পরিবর্তে সোৱা ব্যবহার করিয়া থাকেন ? সোরা ও সবল লবণ যে একই পদার্থ এ ধারণা তাহার কিরূপে হইল ? গ্রন্থের প্রারম্ভে গ্রন্থকার উদ্ভিদের নামকরণ সম্বন্ধে এক নূতন পন্থার উদ্ভাবন করিয়াছেন। তঁহার ইচ্ছা বৈজ্ঞানিক ল্যাটিন নামগুলিকে যতদূর সম্ভব offŠIS Rf3 RMS Titic of of S5 RFSi i fsf Andropogon nardus BDB S BDDBDDBBDKK DDuS LLL LLLLCDBD DBDBut KKKS LLL acutaাকে বলাপীত প্রভৃতি ল্যাটিন-সংস্কৃত অথবা পুরা সংস্কৃত নামে অভিহিত । করিতে চাহেন। ইহাতে লাভ ? যখন কোন একটি দেশীয় উদ্ভিদকে Vistasic fisfacts airc, (Identify) fit: Cetaris "Bengal Plants" আমাদের একমাত্র সম্বল, তখন কেবলমাত্র নামটির পরিবর্তন করিয়া আমাদের কি লাভ হইবে ? ইংরাজী উদ্ভিদ শাস্ত্রের সাহায্য না লইয়া কোন কবিরাজের সাধ্য নাই যে বলিয়া দেন-শাস্ত্রোক্ত গাছের এবং চক্ষুর সমক্ষে বর্ত্তমান গাছের মধ্যে কোন পার্থক্য নাই। দুই বেলা দেখিতেছি, বিচক্ষণ কবিরাজগণও ‘আয়াপান’ জ্ঞানে সেই জাতীয় অন্য গাছ ঔষধার্থে ব্যবহার করিতেছেন, “অশ্বগন্ধা’ বোধে অন্য বন্যগাছ ব্যবহৃত হইতেছে। আমাদের আয়ুৰ্বেদ শাস্ত্রে উদ্ভিদের গুণাগুণ বিস্তারিতভাবে আলোচিত হইয়াছে বটে, কিন্তু উদ্ভিদের সহিত পরিচিত হইবার অর্থাৎ গাছ চিনিবার কোন উপায় বা পন্থা আয়ুৰ্বেদশাস্ত্রে লিখিত হয় নাই। সুতরাং যখন কোন একটি উদ্ভিদের আকৃতিগত পরিচয় শিক্ষা করিতে হইলে, বাধ্য হইয়া আমাদিগকে ইংরাজী উদ্ভিদশাস্ত্রের সাহায্য লইতে হয়, তখন সেই শাস্ত্রানুযায়ী নামকরণ থাকিলে अडि कि P মিষ্ট্রবর্গের মধ্যে ইক্ষু” অতি উপাদেয় প্রবন্ধ, বহু কথার আলোচনায় পূর্ণ। তবে দীর্ঘ ৬ পৃষ্ঠা ব্যাপী নানা দেশীয় আকের পরিচয়পুর্ণ তালিকা না দিলেও চলিত। লেখক লিখিতেছেন যে, মরিসিস, যাভা প্রভৃতি স্থানের ইক্ষুর চাষ আমাদের দেশে নিস্ফল হইয়াছে, বহু চেষ্টাতে ও ইহাদের চাষ সফল হয় নাই। আমরা কিন্তু তাহার মত সমর্থন করিতে না পারায় দুঃখিত। অযোধ্যা