পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/১৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ab । আর্য্যাবর্ত্ত । ས་ག་ཡང་གནག་སil ། সম্বন্ধ একরূপ প্রতিপন্ন হইয়াছিল। সুপ্রসিদ্ধ প্রাণীতত্ত্ববিৎ লিনেকাস এ কথা স্বীকার করিয়াছিলেন। তিনি লেময়েনহুকের আবিষ্কৃত কীটালুগুলিকে সংক্রামক অম্বরের ও পচন ক্রিয়ার কারণ বলিয়া তাহাদিগকে “কেয়স” শ্রেণীভুক্ত করেন । ELDg DgB BBB DDD DDBDBD DBD D D BDBBtD BD DBDB DDD অনিষ্ঠ সম্বন্ধ নির্ণয়ে প্রবৃত্ত হয়েনি। কিন্তু তিনি এই মতের বিশেষ প্রমাণ সংগ্রহ করিতে না পারায় এই মত পুনরায় অনাদৃত হয় । কিন্তু কিছুদিন “যে তিমিরে সে তিমিরেক্ত থাকা সত্ত্বেও এই মতের আলোচনা চলিতে লাগিল। ১৭৭৮ খষ্টাব্দে ব্যারণ প্লেসেন উদ্ভিজ্জ পচনশীল দ্রব্যের কতকগুলি কীটগুৱ সচিত্র বর্ণনা প্রকাশ করেন এবং জ্যাবলটু, লেসার, রুমুৱ, হিল ও অন্যান্য বিজ্ঞানবিৎ এই বিষয়ের আলোচনায় প্রবৃত্ত হয়েনি। হিল বলেন, পৃথিবীতে কোন স্থান কীটপু শৃন্য নহে ; এক বিন্দু জলে শত সহস্ৰ কাঁটাপু দেখিয়া বিস্মিত হইতে হয়। কিন্তু ইহারা নিত্য নূতন কীটপুর আবিষ্কারচেষ্টায় ব্যস্ত থাকায় আবিষ্কৃত কীটালুগুলির পরীক্ষায় ও শ্রেণীবিভাগে মনোযোগী হয়েন নাই। কাষেই কীটাগু:বিজ্ঞানেরও বিশেষ উন্নতি হয় নাই। তাহার পর কোপেনহেগেনের বিখ্যাত পণ্ডিত মুলারের আবির্ভাবে কীটাপুবিজ্ঞানে যুগান্তর উপস্থিত হয়। তিনি ১৭৮৬ খষ্টাব্দে পূৰ্ববর্ত্তী বিজ্ঞানবিদগণের নিত্য নব কাঁটাপুর আবিষ্কারস্পহার প্রতিবাদ করিয়া আবিষ্কৃত কীটপুগুলির গতিবিধি লক্ষ্য করিয়া ও বিশেষত্ব নির্ণয় করিয়া তাহাদিগকে ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করিতে লাগিলেন। তাহার অধ্যবসায়ে, পরিশ্রমে ও গবেষণায় কীটাপুতত্ত্ব বৈজ্ঞানিক ভিত্তির উপর সুপ্রতিষ্ঠিত হইল। ইহার পর বিজ্ঞানবিদগণ কীটপু স্বতঃজনিত কি পূৰ্ববর্ত্তী কীটপুজ এই বিষয়ের মীমাংসায় প্রবৃত্ত হয়েন। এই স্বতঃজনন মতবাদের ফলে কাঁটাগুর জীবনের ইতিহাস ও ব্যাধির সহিত কীটপুর সম্বন্ধ বিষয়ে অনেক তত্ত্ব আবিস্কৃত হইয়াছে। শ্রীসত্যেন্দ্রনাথ মিত্র।