পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/৩৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లిలీ • +? আর্য্যাবর্ত্ত । , སག་-8ནག་གr ། বীজ সকল মৃত্তিকার সহিত মিশ্রিত হইবার পর জন্তুগণ জল ও তৃণ হইতে উক্ত शांचि चांदा आकांड श्व। >ህፃፃ খৃষ্টাব্দে अक्षTioॉक ब्रया क्कू डैड Anthrax दावित्र সম্বন্ধে একখানি পুস্তিকা প্রণয়ন করেন। তাহাতে তিনি উক্ত ব্যাধির কারণ ও নিদান বিশদভাবে বর্ণনা করেন। কি প্রকারে এই সকল কীটাৰু, প্রাণীদেহে পরিবর্তিত ও কি প্রকারে বীজ সকলের উদ্ভাবন হয়, এই পুস্তকে সেই সকল বিষয়ের আলোচনা হয়। ইহার এক বৎসর পূর্বে তিনি প্রাণি-দেহ ব্যতিরেকে কীটাণুর উৎপত্তির নিমিত্ত “Solid Media” প্রস্তুত করিয়া এই বিজ্ঞান চর্চার পথ অনেক পরিমাণে সুপ্রিশস্ত করিয়া দেন । এই সময়ে পাস্তুরও Anthraxএর আলোচনায় নিযুক্ত ছিলেন। এই সময়েই কক্‌ কীটাগুৰু তত্ত্বে চারিটি স্বতঃসিদ্ধ প্রকাশ করেন । (১) কীটাণু কিম্বা তাহার বীজ প্রাণিদেহের রক্তে কিম্বা মাংসে বর্তমান থাকিবে। (২) এই কীটালুগুলি প্রাণি-দেহের রক্ত মাংস প্রভৃতি হইতে পৃথক করিয়া কৃত্রিম Mediaতে উৎপন্ন করিতে হইবে। (৩) কৃত্রিম Media তে নব উৎপাদিত কাঁটাগুৰু সকলকে সুস্থ প্রাণিদেহে প্রবেশ করাইলে উক্ত ব্যাধির চিহ্ন লক্ষিত হইবে। j ( e ) উক্ত সংক্রামিত প্রাণিদেহ হইতে কৃত্রিম উপায়ে উক্ত কীটাপুসকলকে পৃথক করিতে হইবে। উপরোক্ত চারিটি স্বতঃসিদ্ধ কীটাণু-তত্ত্বকে দৃঢ়তর বৈজ্ঞানিক ভিত্তির উপর স্থাপিত করিয়াছে। ইহা প্রকাশের চারি পাঁচ বৎসরের মধ্যে অনেক সংক্রামক ব্যাধির কীটাগুর আবিষ্কার হয়। ১৮৮৩ খৃষ্টাব্দে লোএফলার এবং সুজ অশ্বজাতির Glandars নামক এক সংক্রামক ব্যাধির কীটপুর আবিষ্কার করেন। পূর্বেই বলিয়াছি। ১৮৮৩ খৃষ্টাব্দে অধ্যাপক কাক এসিয়াটিক বিসূচিকার কীটপু আবিষ্কৃত করেন। * রাজযক্ষ্মা যে সংক্রামক ব্যাধি তাহা ভিলিম্যান প্রকাশ করিয়াছিলেন। কিন্তু ১৮৮২ খৃষ্টাব্দে কৰু এই ব্যাধি-কীটাণুর আবিষ্কার করেন। যে নিবন্ধে ককের উক্ত আলোচনার বিষয় প্রকাশিত হইয়াছিল তাহা চিরকাল কীটাপুতত্ত্ব সাহিত্যে অতি উচ্চ স্থান অধিকার করবে। আবিষ্কারক অধ্যাপক ককের নামানুসারে এই কীটপুকে সাধারণতঃ “ককের কীটাগু’ বলা হয়।