পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/৪১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: a : , : بنا۔ ;ኣጳቼጭድቖ ❖፥፥•ቃ' جديدة : ب. دعني زينجو | - : - ::y: ... ی: :BS SSDSKKSSiSJSSSHSSSSS SSSSDD SeeS .. ..?::ီ’’့််&o<’ ' '**. : ပုံ : ပိန်း نہدم&?*.'..';ہ:بینی ترجمہ:جs'0' ? W . • . : , "..." ." 'ل - י. "..." '-ቻ r . . " . . . . . • •`ጇ-: ۔•s : , r· "·"'·. . - " י - . ۔ سے ۔: ۔ . ". . : , " 'ቀ a. ه . . . αι .ܐܳܪܶܝܵܐ t ترجمه » ه : حسن ح " . . . .. ༣.་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་: ; .་ :-’ . Yo - * : ; " :۶۰. . . . . " :"... . . . . . مهم. " ".. هستند. مانند NOSA :: ` . . . \Z* . . - ... . . . "ز* م‘ه * " و ، = যথাসময়ে কর অনাদায় হেতু মিউনিসিপালিটি বলরামেব আখড়ায় জিনিস? পত্র-ঘটী, বাটী প্রভৃতি তৈজসপত্র এমন কি বলরামের খাটখনি পর্যন্ত ক্রোক । করিয়া লইয়া গেল। কিন্তু বলরামের একজন ধনাঢ্য শিষ্য তাহা নীলামে ক্রয় করিয়া । পুনৰ্বার আখড়ায় পাঠাইয়া দিলেন । এইপ্রকার ঘটনা দুই তিনবার ঘটে অবশেষে মিঃ উইলিয়ামস নামক মেহেরপুরের একজন সিবিলিয়ান অ্যাসিষ্টাণ্ট । ম্যাজিষ্ট্রেট মিউনিপালিটির চেয়ারম্যান হয়েন, তিনি আনুপুর্ব্বিক সকল ঘটনা । শুনিয়া বলরামের আখড়াটিকে করের দায় হইতে মুক্তিদান করেন। মিঃ । উইলিয়ামস একাধিকবার বলরামের আখড়ায় পদার্পণ করিয়াছিলেন; তিনি ; বলরামকে অসাধারণ মনুষ্য বলিয়াই মনে করিতেন। মেহেরপুর অঞ্চলে বলরাম সম্বন্ধে নানাপ্রকার অলৌকিক কাহিনী শুনিতে । পাওয়া যায় ; সেই সকল কথা সত্য কি না তাহার বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ বর্ত্তমান नांदे । বাঙ্গলা ১২৫৭ সালের ৩০শে অগ্রহায়ণ বলরামচন্দ্র বহুসংখ্যক শিষ্যসেবক । রাখিয়া ইহলোক ত্যাগ করেন। বলরামের শিষ্যেরা তঁহার মৃতদেহের সৎকার না করিয়া আখড়ার প্রায় এক মাইল দক্ষিণে ভৈরব নদীর তীরে বংশ-মঞ্চের উপর শয্যা-রচনা করিয়া সেই শয্যায় রাখিয়া আইসে। কথিত আছে, তাহার। মৃত দেহ তিন দিন পর্য্যন্ত অবিকৃত অবস্থায় ছিল, তাহার পর তাহার শব কেহ দেখিতে পায় নাই। বলরামের মৃত্যুকালে তঁহার ক্ষুদ্র আশ্রমটি নানা জাতীয় বৃক্ষপরিবেষ্টিত কয়েকখানি পর্ণ কুটীরের সমষ্টিমাত্র ছিল, অল্পদিন পূর্বে বলরামের শিষ্যমণ্ডলী সেই স্থানে একটি অট্টালিকা ও একটি মন্দির নির্ম্মাণ করাইয়াছে ; এই অট্টালিকায় এখনও বলরামের শয্যা, কাষ্ঠ পাদুকা ও সুবৃহৎ বংশদণ্ড সংরক্ষিত আছে; কিন্তু খট্টাঙ্গ-সংস্থাপিত সুচিক্কণ শুভ্র মশারিবেষ্টিত দুগ্ধফেন- , নিভ সুকোমল শয্যাট দেখিলে তাহা সন্ন্যাসীর শয্যা বলিয়া কখনই মনে হয় না। বলরামের ভক্তবৃন্দ দেশ বিদেশ হইতে এই আখড়ায় সমাগত হইয়া সেই অট্টালিকার দ্বারে সাষ্টাঙ্গে প্রণিপাত করে, ও বলরামের উদ্দেশে ভোগ প্রদান । করিয়া থাকে। বঙ্গের অনেক জিলায় বলরামের নানা জাতীয় শিষ্য আছে; } তাহারা স্ব স্ব সমাজভুক্ত থাকিলেও উৎসব উপলক্ষে বলরামের আশ্রমে আসিয়া । স্থান-মাহাষ্ম্যে জাতিভেদ ভুলিয়া যায় ; এবং শ্রীক্ষেত্রে উপস্থিত হইয়া আব্রাহ্মণ--- চণ্ডাল আহারাদি সম্বন্ধে যেরূপ আচরণ করে, তাহারাও সেইরূপ করিয়া থাকে। " বৎসরান্তে বারুণীর যোগের সময় বলরামের আখড়ায় যে মহােৎসব হয়, সেই . . . . . . . ت"