পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/৪২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

** সাধক গাহিয়াছেন—“আমি ভক্তি দিতে পারি না হে মােক্ষ মুক্তি দিতে शॉर्डनं नरॆ |” যে ভক্ত,-যে সংসারবন্ধন ছিন্ন করিয়া ব্রজবল্লাভের মুরলীরবে। * অ্যাহত গোপিকার ন্যায় আপনার স্বতন্ত্র সত্তা ভুলিয়া ভগবানকে পাইবার জন্য প্রধাবিত, সেই সাধককে মোক্ষ বা মুক্তি দিতে ভগবান কখনই কাতর নহেন। সে নিজ কর্ম্মবলেই মোক্ষ বা মুক্তি লাভ করিয়া থাকে, সাগরে যেমন ঝারিবিন্দু মিশিয়া যায়, ভক্তের মুক্ত, পূত আত্মা তেমনই পরমাত্মায় লীন হয়। গীতা ঘলিয়াছেন ভক্ত্যা ত্বনন্যয় শক্যঃ আহমেবং বিধোহর্জন । . জ্ঞাতুং দ্রষ্টুঞ্চ उ5हत्युन्म প্রবেষ্ট্রঞ্চ পরন্তাপ ॥” ( গীতা ) হে পর্যন্তপ ! আমি বিশ্বরূপ,--অনন্য ভক্তির দ্বারা ; আমাকে (আমায় বিশ্ব রূপকে ) জানা যায়, দেখা যায় এবং আমাতে প্রবেশ করা যায়। অপিচ।। SiDY DDDBBBBB DDBD DBBLB DBDDS ততো মাং তত্ত্বতো জ্ঞাত্বা বিশতে তদনন্তরাং ||” ( গীত। ১৮৫৫) লোক ভক্তির দ্বারা আমি কে এবং কিরূপ তাহা জানিতে পারে ; তাহার পর আমাকে প্রকৃতরূপে জানিতে পারিয়া আমাতেই প্রবেশ করে। সুতরাং সাধক যদি প্রকৃত ভক্তি বা পরাভক্তি লাভ করিতে পারেন, তাহা হইলে তাহার পক্ষে মোক্ষীমুক্তি লাভ করা কঠিন নহে। কিন্তু ভক্তিলাভ সহজ নহে। ভক্তিলাভ করিতে হইলে জন্মজন্মান্তরের সাধনা আবশ্যক। সাধনা কর্ম্মসাপেক্ষ। : শাস্ত্র বলেন, “চিত্তস্ত শুদ্ধয়ে কর্ম্ম।” চিত্তশুদ্ধির জন্যই কর্ম্ম করিতে হয়। একা: দশ ইন্দ্রিয় দ্বারা যাহা নিম্পন্ন করা যায়, তাহাই কর্ম্ম। কিন্তু সকল কর্ম্মদ্বারা চিত্তশুদ্ধি হয় না। ঈশ্বরের উদ্দেশে যে কর্ম্ম অনুষ্ঠিত হয়, তাহার দ্বারাই চিত্ত শুদ্ধ * *ሻ ! গীতা বলিয়াছেন,- :: * ভক্তের জয়-শ্রীঅতুলকৃষ্ণ গোস্বামী প্রণীত ; কলিকাতা, ৪৭, মহেন্দ্র গোস্বামীর লেন টু হইতে গ্রন্থকার কর্তৃক প্রকাশিত। মূল্য ১ং এক টাকা। .