s سنتقال اساس نوشتن انسانشناسند فانتشاش شدنش খািঙ্কণী ধ্বন্ধিতেছি । বেদবিষয়ে আমরা,অনভিজ্ঞ হইলেও তাহার আলোচনা । iBBiDDB DBB DBDDDBD SDBBDS DBDDD DDDDB BD SBg iE S :প্রাচীন পণ্ডিতগণ বেদকে অভ্রান্ত সত্য বলিয়াছেন। তঁহারা বেদের দুরূহুর্থ ধ্যাখ্যা করিতে জীবনের প্রায় সমস্ত অংশ অতিবাহিত করিয়া গিয়াছেন। সাংখ্য, বেদান্ত প্রভৃতি ছয়খানি দর্শনই তাহার সমুজ্জল প্রমাণ। তন্মধ্যে কপিল, ব্যাস ও জৈমিনিই বেদ লইয়া অধিক আলোচনা করিয়াছেন, তাহার মধ্যে আবার ব্যাসদেন ও কপিল উপনিষদের ব্যাখ্যায় প্রবৃত্ত ছিলেন। জৈমিনি কেবল মন্ত্র-ভাগের ব্যাখ্যায় সবিশেষ অনুরক্ত হইয়াছিলেন ; ইহা তৎপ্রণীত মীমাংসা দর্শন পাঠ করিলেই অনুমিত হয়। :মহামতি জৈমিনি ব্রাহ্মণ ভাগের মীমাংসা করিতে গিয়া য়ে সূত্রাবলির রচনা কম্বিয়া যায়েন, সবার স্বামী সেই সূত্রসমূহের ভাষ্য করিয়া সমগ্র মীমাংসা দর্শনটিকে এক মহাসাগরে পরিণত করিয়া গিয়াছেন। এই গ্রন্থ অতি বৃহৎ এবং অত্যন্ত উপাদেয়, কিন্তু ইহার পঠনপাঠন নাই বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। মীমাংসা শাস্ত্র যথারীতি গুরুগৃহে অধ্যয়ন করিয়াছেন, এমন লোক সম্প্রতি বিরল হুইয়া পড়িয়াছেন। জৈমিনি ব্রাহ্মণভাগের উপর যত দূর আস্থা প্রদৰ্শন করিয়াছেন উপনিষৎ ভাগের উপর সেরূপ আস্থা প্রদর্শন করিতে পারেন নাই। তিনি উপনিষদের অর্থবাদীত্ব স্বীকার করিলেও বিধি-বাক্যের সহিত একবাক্যতা তাঁহার প্রামাণ্য ইহা স্বীকার করিয়াছেন। যোগবশিষ্ট রামায়ণে ঋষি বলিয়াছেন
- “উদ্ভাভ্যামেব পক্ষাভ্যাং যথা খে৷ পক্ষিণাং গতিঃ : তথৈব জ্ঞানকর্ম্মভ্যাং জায়তে পরািমং পদং ৷” ; : পক্ষী যেমন উভয় পক্ষ বিস্তার করিয়াই গগনমার্গে বিচরণ করে, সেইরূপ জ্ঞান, কর্ম্ম এই উভয়ই পরমপদ প্রাপ্তির কারণ। এই বাক্য অবলম্বন করিয়াই জৈমিনী কর্ম্ম মীমাংসা শাস্ত্র প্রণয়ন করিয়াছেন। ইহাই মীমাংসা দর্শন নামে অভিহিত। : : তিনি বলেন, কর্ম্ম অর্থাৎ যাগাদি দ্বারাই মুক্তিলাভ করা যাইতে পারে ; কেন না, বেদ বলিয়াছেন, “স্বৰ্গকোমোহখমেখেন যজেত” অশ্বমেধ যাগ স্বৰ্গপ্রাপ্তির ফ্রেন্থ। বৈমাত্তিকের বলেন, তাহা নহে; কর্ম্ম সহকারী মাত্র, জােনই পরমপদপ্রাপ্তির একমাত্র কারণ। কেন না, বেদ বলিয়াছেন—“তমেৰ বিদিত্মাহুক্তিযুতুমেতি SZLELE SDBBDSS SDDB DD DB DD DB DDS
লািগ প্রাপ্তির আর দ্বিতীয় পথ নাই। কর্ম্মযাগাদি করিলে জানোৎপত্তি । SMi BDD BDB DDBS BDBB D DBDDD BD DBuiBS ES
