পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/৪৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e૧૭ »ማ ቐቑ--ፃማ ማረቐጽ† . দিব্যাবসানের আর অধিক বিলম্ব নাই। সুর্য্য অস্ত যায় যায়। পশ্চিম গগনে মেঘের ক্রীড়া-যেন দিগঙ্গনার চঞ্চল অঞ্চল পবনে আন্দোলিত হইয়া নানা আকার ধারণ করিতেছে-নানাবর্ণের বিকাশ দেখাইতেছে। পাখীরা কলরব করিতে করিতে নীড়ে ফিরিতেছে। শক্ত সিংহের উদ্যানে রজনীগন্ধা ফুটিব ফুটব করিতেছে, বেল-কলি ফুটিবে কি না ভাবিতে ভাবিতে ধীরে ধীরে চাহিয়া দেখিতেছে ; আর উদ্যানের এক প্রান্তে-বৃক্ষ-মূলে সৈনিক যে প্রস্তরখানি গড়াইয়া রাখিয়া গিয়াছিলেন, সেই শিলাখণ্ডের উপর সেই দুই জন যুবতী-শক্তি সিংহের কন্যা রেবা ও তাহার সহচরী ভদ্রা উপবিষ্ট। রেবার মুখে সন্ধ্যার অব্যবহিতপূৰ্ববর্ত্তী স্বচ্ছািন্ধকারের মত চিন্তার ভাব, সেই সরলহাস্তে সদাপ্রফুল্প মুখে সে ভাব যেমন নূতন, তেমনই অশোভন ; প্রস্ফুটিত কমলবনে শরতের রবিকরই শোভা পায়-অকালজলদোদয় নহে। আজ আর রেবার নয়নে সে কৌতুকদীপ্তি নাই-কণ্ঠে সেকলহাস্য আর তটিনী-গীতের মত ধ্বনিত হইতেছে না। BDDDDD DBBDB BBS DBDDB KBD DBDBS SDDBB BBBS BD DD ভাবিতে ছ ?” রেবা চেষ্টা করিয়া অধরপ্রান্তে হাসির রেখা ফুটাইয়া তুলিল, বলিল, “আমার ভাবনা ! আমি ভাবিতে ছি, কবে ভদ্রার বিবাহ হইবে।” SLB BY LLKK BD D DBY SDD BBB DBDD DD DYSTT D বিবাহের চিন্তায় বড় ব্যস্ত হইয়াছ! সে জন্য অত ভাবিও না। ঠাকুরাণী বলিতেছিলেন, নিহারণের সঙ্গেই সম্বন্ধ স্থির হইতেছে-” সহসা রেবার রক্তগত গণ্ড রক্তপূজা-সন্ধ্যার আকাশের মত বিবর্ণ হইয়া গেল । অত্রা বুঝিতে পারিল, তাহাকে না ধরিলে রেবা পড়িয়া যাইত। ভদ্রা বিস্ময়াবিক্যে নিম্পাদনেত্রে 'ৱেবার দিকে চাহিল। সে দৃষ্টিতে রেবা লজ্জিত হইল।